Answered Oct 14, 2019
আলোচনা ও গবেষণাকর্মের সুবিধার্থে ইতিহাসকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়।
সমাজবিজ্ঞানী কুলি গোষ্ঠীকে ২ ভাগে ভাগ করেছেন।
সমাজতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ হতে সমাজ কে চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
বাংলাদেশের সংবিধানের তৃতীয় ভাগে মৌলিক অধিকারসমূহ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
পঠন-পাঠন, আলোচনা ও গবেষণাকর্মের সুবিধার্থে ইতিহাসের ২ভাগে ভাগ করা যায়।
মাসলোর প্রেষণা তত্ত্বানুসারে মানুষের প্রয়োজনকে ৫ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
গাণিতিক যুক্তি অংশের কাজকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
কম্পিউটারের স্মৃতিকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়।
গঠন অনুযায়ী আগ্নেয় শিলাকে 5 ভাগে ভাগ করা যায়।
প্রশান্ত মহাসাগর কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়
মিয়োসিস কোষ বিভাজনের সময় নিউক্লিয়াস দুই ভাগে ভাগ হয়
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন