সরকার টাকা বানায়। আবার তারা ভ্যাট নেয় , বিদেশ থেকে আগত প্রোডাক্ট যেমন তেল বিক্রি করে প্রফিট বানায়।এমন কেন?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

আয়-ব্যয় এর ওপর ভিত্তি করে ভ্যাট বাড়ানো হয়। জাতীয় বাজেটে ব্যয়ের পরিমাণ বেড়ে গেলে ভ্যাট বেড়ে যায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

ভ্যাট সরকারের একপ্রকার আয়ের উৎস। জাতীয় বাজেটের যে টাকা ব্যায় হয় তার কিছু অংশ ভ্যাট থেকে আসে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
AbdulHalim

Call

ভ্যাট হলো একপ্রকার পরোক্ষ আয় যা পণ্য বা সেবার উপর আরোপ করা হয়।বাংলাদেশ সরকারের রাজস্ব আয়ের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ভ্যাট থেকে আসে।

প্রশ্ন হলে সরকার টাকা বানাতে পারে তবুও ভ্যাট নেয় কেন?

দেখুন ভ্যাট নেয়ার মাধ্যমে বাজার থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ টাকা সরকারি ফান্ডে জমা হয় অর্থাৎ বাজার থেকে টাকা উঠে যায়।এই বাজার থেকে টাকা উঠিয়ে নেয়ার পদ্ধতিটা হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ নিয়ন্ত্রনের একটি পরোক্ষ মাধ্যম।

ঋণ কেন নিয়ন্ত্রন করা হয়?ঋণ নিয়ন্ত্রণের মূল কারন হলো মুদ্রাস্ফীতি নাগালের মথ্যে রাখা।মুদ্রাস্ফীতি যতি নাগালের বাইরে চলে যায় তবে পণ্যদ্রব্যের তাম বেড়ে তা ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে।ঠিক একই কারণে বাংলাদেশ সরকার টাকা না বানিয়ে ভ্যাট আরোপ করে যাতে বাজার টাকার যোগান টা সব সময় পরিমিত থাকে।টাকার যোগান যদি বেড়ে যায় তবে মুদ্রাস্ফীতি তৈরি হবে।এবং অর্থনীতিতে এর বিরুপ প্রভাব পড়বে। মূলত মুদ্রাস্ফীতি কে একটি কাম্যস্তরে রেখে অর্থনীতিকে সচল রাখার জন্য সুযোগ থাকা সত্ত্বেও টাকা না ছাপিয়ে সরকারের রাজস্ব ব্যয় নির্বাহ করার জন্য ভ্যাট আরোপ করা হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ