দ্বাররক্ষীর ভূমিকায় বিভীষণকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে ইন্দ্রজিৎ বুঝতে পারলেন কার সাহায্যে লক্ষণ নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে প্রবেশ করতে পেয়েছেন। নিজের খুল্লতাতকে এভাবে শত্রুর ভূমিকায় দেখে ইন্দ্রজিৎ বিষণ্ণ কন্ঠে বলেন যে, রাবণের সহোদর ও নিকষার পুএ বিভীষণের পক্ষে চিরশত্রু লক্ষণকে নিজের গৃহে প্রবেশের পথ দেখানো উচিত হয়নি। তিনি পিতৃব্যকে পথ ছেড়ে দিতে অনুরোধ করলেন। কারণ তিনি চান অস্ত্র এনে লক্ষণকে বধ করতে।