ও হ্যাঁ আমি এক বছর বি বি এ পড়েছি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে একটা ইন্সটিটিউট এ(ctg)। এখন কি রেফার হওয়া যাবে ঢাকার অন্য কলেজে?

কথা শুনে মনে হচ্ছে আপনি একজন মেয়ে, যাক মূল কথায় আসি প্রত্যেক মা-বাবা এ চান তার সন্তানদের জীবন সুন্দর হোক। হয়তো এর জন্য অনেক ত্যাগও তারা বরণ করে নেন। অনেকক্ষেত্রে তারা ব্যর্থ হন। তবে...

আপনার বাবাকে কথাটা বুঝিয়ে বলতে হবে না হয়ে তাদের কথা অনুযায়ী বিয়ে করতে হবে

আপনি সেই মেয়েটি প্রতি অনেক দূর্বল, এই দূর্বলতা দ্বারা আপনার বন্ধুত্বের মধ্যে থেকেও ভালবাসা প্রকাশ পায়।।। আপনি মনের অজান্তে সে মেয়েটিকে ভালবেসে পেলেছেন, কিন্তুু ভালবাসলেও আপনার ভালবাসাটা বন্ধুত্বের জালে বন্দী।। যেহেতু মেয়েটি অন্য একজনকে...

যেহেতু মেয়েটি অন্য একজনকে ভালবাসে সেহেতু আপনার দূর্বলতা বা ভালবাসা প্রকাশ করবেন না কখনোই কারন এতে আপনাদের বন্ধুত্বের সম্পর্ক ভেঙ্গে যেতে পারে,ভাল লাগা,দূর্বলতা,ভালবাসা যাই হোক না কেন সেটা নিজের মধ্যে...

লোকটি বলেছে, “সালফিউরিক এসিডের কূয়ায় চুবান খাইতে আসছি।" কারন, রোবটটির মধ্যে একটি paradox (পরস্পর বিরোধিতা)তৈরী হবে। গোয়েন্দার কথা মিথ্যা হলে তাকে কূয়ায় ফেলতে হবে কিন্তু ফেললেই তো আবার কথাটা সত্য হয়ে...

সেটা বলা মুশকিল। আপনি কোন কলেজে ভর্তি হতে পারবেন তা নির্ভর করবে আপনার জিপিএ আর ঐ কলেজের আবেদনকারীদের জিপিএর ওপর।। আবেদন করতে পারেন।

হ্যা পারবেন।তবে এক বছর নষ্ট হয়ে যাবে আপনার জীবন থেকে।

আপনি যদি প্রথম মেরিট লিস্টে থাকা করেজে ভর্তি না হোন তবে ঐ কলেজের প্রথম মেরিট লিস্টের ভর্তি কার্যক্রম শেষে যদি আসন সংখ্যা পূর্ন হয়ে যায় তবে পরে আর ভর্তি হতে পারবেন না।তাই আমি মনে করি রিস্ক না নিয়ে যেখানে আসছে সেখানে ভর্তি হয়ে যাওয়াই ভালো।

জাতীয় বিশ্ব‌বিদ্যাল‌য়ের অ‌ধী‌নে একই জেলার দু‌টি ক‌লে‌জে ট্রান্সফার হওয়া যায় না। ত‌বে মে‌য়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষে‌ত্রে এই শর্ত শি‌থিল‌যোগ্য, অর্থ্যাৎ মে‌য়েরা একই জেলার দু‌টি ক‌লে‌জে ট্রান্সফার হ‌তে পার‌বে। সুতরাং আপ‌নে য‌দি...

আপনাকে বিশ্বাস,ভালোবাসে বলেই সত্যি কথটা বলেছিল.... সত্যিটা নাও তো বলতে পারতো.?.. আমার মনে ভবিষৎ ঠিক ঠাক থাকবে... তাকে বিশ্বাস করতে পারেন