আচ্ছা পুরুষের লিঙ্খের অগ্রভাগে আগার চারপাশে গুটি গুটি কি দেখা যায় এগুলো কী?

এসময় যৌন ইচ্ছার প্রভাবক টেস্টোস্টেরন হরমোন ক্ষরণের মাত্রা অন্যান্য সময়ের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি থাকে বলে সকালবেলায় বেশিরভাগ পুরুষেরই যৌন ইচ্ছা প্রবল থাকে।

খেয়াল করুন নারীর দুইটা ক্রমোসোম এ এক প্রকৃতির,আর পুরুষদের দুইটা ক্রমোসোম ভিন্ন প্রকৃতির, আর এর থেকে যেকোন একটি ক্রমোসোম নিষিক্ত হয় নারীদেহে,আর বাকি যেটি থাকে তা কোন প্রভাব বিস্তার করে...

অভিজ্ঞতা নয় বাস্তবতা থেকে বলছি নারীদেহ সৌন্দর্যময়, যার প্রতিটা অংশ এ মানুষকে আকর্ষিত করে। তার সবসময় ভালোবাসা প্রত্যাশী, নিজের ভালোবাসার কথা সহজে মুখ ফুটে বলেনা। কিন্তু যখন তার মনের মানুষ টা বলে,তা সে সাদরে গ্রহন...

ভিটামিন সি এর মত এন্টিঅক্সিডেন যা সিরটাস বা লেবুজাতীয় ফলে প্রচুর পরিমানে বিদ্যমান পুরুষের বীর্যের মান উন্নত করে। লেবু, আঙ্গুরের জুস এক্ষেত্রে খুবই কার্যকর।

এটা নির্ভর করবে আপনার Negative Side এবং Positive Side এর ক্ষেত্রে।কারন আপনি খারাপ কিছু দেখলে আপনার পেনিস দীর্ঘ সময় ধরে উথ্থান হতে পারে।আবার কোন কিছু খারাপ যৌন চিন্তা ভাবলে কিছু...

বিষয় টি নিয়ে বেশি টেনশন ফিল করবেন না এটা একধরনের ফুসকুড়ি, আপনি একজন জেনারেল ফিজিসিয়ান এর পরামর্শ অনুযায়ী কিছু খাওয়র ঔষধ ও ক্রীমেই ভাল হয়ে যাবে। তবুও বিষয়টি সেনসিটিভ, এজন্য যৌন রোগ ডাক্তারের পরামর্শ নিলে ভাল, √ফুসকুড়ি অনেক ধরনের থাকে, বিষয় টি দেখে ঔষধ প্রয়োগ করা উচিত।

এটা বোঝা মুশকিল। তবে আপনি যদি তাকে কোঠোর ভাবে ফলো করেন, তাহলেই বুঝতে পারবেন। তার যোগাযোগ সম্পর্কে ধারনা রাখুন। কোথায় যায়,এখন কোথায় আছে। এই সমস্থ কিছু

সমস্যাটি কত খানি, সেটি নির্নয় করতে একজন যৌন বিশেষজ্ঞের শরনাপন্ন হতে হবে উনি দেখে আপনাকে একটা সাজেসন ও প্রয়োজনীয় ঔষধ দিবেন। বিষয় টি সেনসিটিভ তাই টোটকা চিকিত্সা নিবেন না। নিকটস্থ যৌন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন

অপরিচ্ছন্নতা থেকে এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে।সর্বদা এই বিশেষ অঙ্গটির যত্ন নেয়া উচিত। একটু বেশি যত্ন নেয়া উচিত। সবসময় জায়গাটি শুকনো রাখবেন। ঢিলেঢালা সুতির অঅন্তর্বাস ব্যবহার করবেন। সব সময় পরিষ্কার...

পুরুষের বীর্য মেয়েদের যৌনিতে যাওয়ার সময় সেটা তারা বুঝতে পারে। বীর্যের পরিমাণ একেবারে কম হলে বুঝা যায়না। বীর্যের শুক্রকীট যাওয়ার ক্ষেত্রে বুঝা যায়না। অন্য কিছু বুঝিয়ে থাকলে মন্তব্য করতে পারেন