এক বোতল (৩৩০ মিলি ) গরম জলে ১/৪ লেবুর রস, ১ চা চামচ আদা, ২ চা চামচ মধু ভালো করে মিশিয়ে অল্প করে খেতে থাকুন... আশা করি এতেই হবে.

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
avir

Call

কাশি যেহেতু কমছে না সেহেতু এ্যান্টিবায়েটিক সিরাপ এর সাথে কাশির একটি সিরাপ সেবন করুন কাশির জন্য ofcofe সিরাপ এবং সর্দির জন্য ডেসলর ট্যাবলেট ঔষুধ খান আশা করি সুফল পাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

তীব্র কাশির জন্য আমাদের অনেক সময় বিরক্তকর অবস্থার মধ্যে পড়তে হয় । জীবনে কখনো কাশি হয়নি এমন মানুষ খুজে পাওয়া আকাশের চাঁদ হাতে ধরার মত । জীবনে এই বিরক্তিকর অভিজ্ঞতা সবার জীবনেই আছে । মাঝে মাঝে এমন অবস্থা হয় যেন কাশি শুরু হলে বন্ধ হতে চাই না । ঠিক যেমন যক্ষার মত । কাশি মুলত শ্বাসনালীর প্রদহের এবং ফুসফুসে জীবাণুর প্রবেশ ঘটলেই হয়ে থাকে। ছোট বড় সবার জন্যে এটি প্রযেজ্য । এমন কিছু গুরুত্তপুর্ন সময় কাশি হয় যা আপনাকে অনেক বড় বিপদে ফেলার মত অবস্থা। অনেক কাশির ওষুধ খেয়েও কোন কাজ হয় না। এমন অবস্থায় খুব সহজেই পারেন কিছু প্রাকৃতিক নিয়ম মেনে ভালো থাকতে। কাশি দূর করার কতিপয় উপায় সম্পর্কে জেনে নিন : ১। অবস্থার পরিবর্তন করুনঃ খুব বেশি কাশি শুরু হলে আপনি সাথে সাথে অবস্থার পরিবর্তন করুন । শুয়ে থাকলে বসে পড়ুন । আর বসে থাকলে দাড়িয়ে যান । এতে খুব ভালো ফল পাবেন আপনি । ২। পানি পান করুনঃ অতিরিক্ত কাশির সময় পানি পান আপনাকে আরাম দিতে পারে । সাথে সাথে আপনার কাশি বন্ধ হয়ে যাবে । ৩। লবঙ্গ (লং) মুখে রাখুনঃ আমরা যে লং তরকারিতে খায় তার একটি চমৎকার ক্ষমতা আছে এ বিষয়ে। যা আপনার কন্ঠ নালীকে পরিস্কার করে কাশি থেকে মুক্তি দিতে পারে তাৎক্ষনিক । মুখে রাখার ফলে এক প্রকার পদার্থ নিঃসরণ করে আপনার শান্তি নিশ্চিত করে। ৪। আদাঃ বহুগুণে গুণান্বিত আদা এই রকম অবস্থাতে আপনাকে শান্তি দিতে পারে । এটা পরীক্ষিত পদ্ধতি যা অত্যন্ত ফলদায়ক । ৫। বুক ফুলিয়ে দম নেয়াঃ কাশি থামানোর জন্যে নিজেস্ব ব্যাবস্থা । বুক ফুলিয়ে দম নিয়ে আসতে আসতে দম ছাড়ুন , তা আপনাকে খুব ভালো শারিরিক ও মানুষিক প্রশান্তি দিবে । এতে দেহের প্রতিটি কোষে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহ হয় , ফলে প্রতিটি কোষ ভালো ভাবে কাজ করতে পারে । কাশি দূর করার কিছু প্রাকৃতিক উপায়: ১। সকালে নাস্তা খাওয়ার আগে এক চা চামচ মধু খান। ২। চায়ে আদা মিশিয়ে দিনে ৩ বার চা খান। ৩। প্রতিদিন প্রচুর পানি পান করুন। ১৫ থেকে ২০ গ্লাস পানি প্রতিদিন পান করুন। মাঝে মাঝে কুসুম গরম পানি পান করুন। ৪। তুলসী পাতার রস চায়ের সাথে মিশিয়ে খান। ৫। ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খান। সবুজ রঙয়ের ফলে ভিটামিন সি থাকে। ৬।আঙুর খেতে পারেন। ৭। ধূমপানের অভ্যাস ছাড়ুন বা বিরতি দিন। ৮। আদা শুকিয়ে তা পিষে নিন। গরম পানির মধ্যে অনেকক্ষণ ফোটান। এ পানি হালকা উষ্ণ করে দিনে দুই থেকে তিন বার পান করুন। ৯। পিপুল, গোলমরিচ ও হরিতকির গুঁড়া পানির মধ্যে মিশিয়ে ভালো করে ফোটান। ফোটানো পানি দিনে দুই বার পান করুন। ১০। লবন, হলুদ, লবঙ্গ এবং তুলসী পাতা একত্রে সিদ্ধ করুন। রাতে শোয়ার আগে পানি হালকা গরম করে পান করুন। ১১। মধু শুধুও খাওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে রাতে শোয়ার আগে মধু খান। ১২। মধু গরম পানিতে মিশিয়ে খেতে পারেন। ১৩। আদা+লেবু+চা পান করুন। ১৪। আদা+লেবু+মধু+চা পান করুন। ১৫। গাজর, টমেটো ও কমলালেবুর রস গরম করে খান। ১৬। আদার সাথে লবন মিশিয়ে চিবিয়ে রস পান করুন। ১৭। রসুনের কোয়া ঘি দিয়ে ভেজে খান। ১৮। মাথা কিছুটা উঁচুতে রেখে ঘুমানো ভাল। ১৯। সুগন্ধি, মশার কয়েল বা স্প্রে ব্যবহার থেকে সাময়িক বিরত থাকুন। ২০। রাতে শোয়ার আগে হালকা ব্যায়াম করুন। ২১। প্রতিদিন হালকা গরম পানিতে গোসল করুন। পানির সাথে লবন মিশিয়ে নিন। এতে করে ত্বক নরম ও কোমল হবে। ২২। ধুলো ও ধোঁয়া থেকে দূরে থাকুন। ২৩। পরিস্কার জামাকাপড় পরিধান করুন। ২৪। গায়ে ঘাম বসাতে দেবেন না। ২৫। গরম পানিত লবন মিশিয়ে দিনে কয়েক বার গারগাল করুন। আধা লিটার পানিতে ২ চা চামচ লবন মেশান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ