হা আপনার ফোনটি অবস্যই রুট করতে পারবেন রুট করার সুবিধাঃ- ইন্টারনাল মেমোরি বাড়ানোঃ যদি আপনার মোবাইলের ইন্টারনাল মেমোরি/ রম কম থাকে, কিছুদিন পর পর ফুল হয়ে যাওয়ার ফলে অ্যাপ ইন্সটল করতে পারেন না, তাহলে আপনি রুট করার পর Link2SD দিয়ে খুব সহজে ফোনের রম বাড়াতে পারবেন। াস্টম বুট এনিমেশন / বুট লোগোঃ রুট করলে আপনি মোবাইলের ডিফন্ট বুট এনিমেশন চেঞ্জ করে অন্য ডিভাইসের বুট এনিমেশনও ব্যবহার করতে পারেন। চাইলে আপনি নিজেই পছন্দের ছবি দিয়ে বুট লোগোও তৈরি করতে পারবেন। তবে টেস্ট করার জন্য আপনার মোবাইল অবশ্যই রুটেড হতে হবে। কাস্টম রম ইন্সটলঃ আপনি হয়ত মোবাইলে দেয়া ডিফল্ট রম ইউজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেছেন, বা আপনার বন্ধুর HTC / Sony রমের ইউজার ইন্টারফেইস এত সুন্দর কেন, বেঞ্চমার্ক স্কোর এত ভালো কেন?! আপনিও চাইলে Sony / HTC এর রমও আপনার সিম্ফোনি মোবাইলে ব্যবহার করতে পারেন! তবে সেজন্য প্রথমেই লাগবে রুট! ব্যাটারি ব্যাকাপ বাড়ানোঃ আপনার মোবাইলে হয়ত চার্জ থাকছে না, কারণ ব্যাকগ্রাউন্ডে কিছু অ্যাপ চলতেই থাকে আর আপনার ব্যাটারির চার্জও শেষ হতে থাকে, আপনি রুটেড না হওয়ায় কিছু করার নেই। কিন্তু রুটেড হলে আপনি Greenify নামে একটি অ্যাপের সাহায্যে আপনার মোবাইলের সব অ্যাপ Hibernate করে রাখতে পারবেন, ফলে আপনার ব্যাটারি আরো অনেক বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখতে পারবেন। অথবা, যদি ব্যাটারি ৩০% থেকে ঠুস করে ৩% এ এসে যায় তাও আপনার কিছু করার নাই। কিন্তু রুটেড হলে আপনি Battery Calibrate করেসেটা ঠিক করে ফেলতে পারবেন! এছাড়া আরো অনেক সুবিধা পাবেন
হ্যা Framaroot..দ্বারা রুট করতে পারবেন। রুট করার সুবিধা পারফরমেন্স বাড়ানোঃবিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা। ওভারক্লকিং করাঃ সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো। এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়। আন্ডারক্লকিং করাঃ যখন ডিভাইস এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা। এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব। কাস্টম ইউআই : আপনার ডিভাইসের হোমস্ক্রিন, লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদি বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসের ডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাও লাগতে পারে। তখন আপনি ডিভাইসে নতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টম ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে। এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়। কাস্টম রম : ইন্সটল করার সুবিধা। অনেক ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় ডিভাইসের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন। বাইরে থেকে অবশ্যই এর ডানা-পাখনা গজাবে না বা ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল থেকে ৮ মেগাপিক্সেল হবে না, কিন্তু ভেতরের ডিজাইন ও ক্ষেত্রবিশেষে পারফরম্যান্সেও আসবে আমূল পরিবর্তন
আপনি kingroot.apk দিয়ে রুট করতে পারবেন। রোট করলে বহুবিদ সুবিধা পাবেন... রুট করার সুবিধা কি ? বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে মোবাইলের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা। এছাড়াও মোবাইলের পারফরমেন্স বাড়ানো যায় আরও অনেক ভাবে। ওভারক্লকিং করে সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করে। এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়। যখন মোবাইল এমনিতেইপড়ে থাকে, তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা যায় আন্ডারক্লকিং করে। এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব। এছাড়াও রুট করে কাস্টম রম ইন্সটল করার সুবিধা রয়েছে। অনেক ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় মোবাইলের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার মোবাইলকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন। আপনি সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনার রাম এর স্পীড বাড়াতে পারবেন , প্রসেসরের স্পীড বাড়াতে পারবেন তবে কোন হার্ডওয়্যার বা অন্যান্য কোন কিছু বাড়াতে পারবেন না। আপনি ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাকে ১৬ মেগাপিক্সেল করতে পারবেন না। যেই মোবাইলে NFC নেই তাতে তা সংযোগ করতে পারবেন না। রুট শুধু মাত্র আপনার অভ্যন্তরীণ পারফরম্যান্সে কাজে আসবে , বাহ্যিক কোন পরিবর্তন নয় ।