Share with your friends

7 Feb- রোজ ডে 8 Feb- প্রপোজ ডে 9 Feb - চকোলেট ডে 10 Feb- টেডি ডে 11 Feb - প্রমিজ ডে 12 Feb - কিস ডে 13 Feb - হাগ ডে 14 Feb - ভ্যালেন্টাইনস ডে একে "ভ্যালেন্টাইনস উইক" বলা হয়।

Talk Doctor Online in Bissoy App
৭ ফেব্রুয়ারি :হ্যাপি রোজ ডে
কাঁটাবন কিংবা শাহবাগের ফুলের দোকানগুলোর সামনে দিয়ে একবার হেঁটে গেলে আমাদের সবারই ইচ্ছে করে একটি লাল গোলাপ কিনে ‘তাকে’ উপহার দিতে। ভালোবাসার প্রতীকই যে লাল গোলাপ। ভালোবাসার এই প্রতীকটির দিবস আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম নামকরণ করেন ডেনমার্কের রানি আলেকজান্দ্রা। ৫০তম বিবাহবার্ষিকীতে আলেকজান্দ্রা লন্ডনে এলে লন্ডনের অধিবাসীরা তাকে হাজার হাজার লাল গোলাপ দিয়ে অভ্যর্থনা জানান। আলেকজান্দ্রা এত গোলাপ দেখে তো হতবাক! তিনি এক সিদ্ধান্ত নিলেন, এই হাজারখানেক গোলাপগু বিক্রি করে সেই টাকা দিয়ে দরিদ্র, অসুস্থ মানুষদের প্রতি সেবার, ভালোবাসার হাত বাড়িয়ে দিতে বললেন। লাল গোলাপ দিয়ে ‘তার’ মুখে হাসি ফোটানোর জন্য পালিত হয় বিশেষ রোজ ডে। 
৮ ফেব্রুয়ারি :হ্যাপি প্রপোস ডে
একসঙ্গে তো কয়েকটি বছর কাটালেন, কিন্তু এখনো বুঝে উঠতে পারছেন না আপনার প্রিয় মানবীটিকে কীভাবে প্রস্তাব করবেন? তাহলে এই দিনটিতে আপনার না বলা কথাটাই বলে দিন হাতে এক গুচ্ছ গোলাপ নিয়ে, নতুবা আপনার অবস্থাটাও হতে পারে ঠিক জন মাইকেলের পিসতুতো ভাইয়ের মতো। মাইকেলের ভাইটি অনেক বছর অপেক্ষা সত্ত্বেও তার প্রেমিকাকে প্রস্তাব করতে পারলেন না, ভাইয়ের এ হাল দেখে মাইকেল এই দিনটিকে উত্সর্গ করলেন প্রতিটি পুরুষের জন্য যাতে না বলা কথাটা এবারে প্রকাশ পায়।

১৩ ফেব্রুয়ারি :হ্যাপি হাগ ডে

প্রিয় মানুষটির সঙ্গ আমরা কে না চাই? শৈশবে মা-বাবার আদর থেকে শুরু করে, বন্ধুর হাত ধরে বন্ধুত্ব এবং সবশেষে জীবন সঙ্গীটির হাত ধরা। আচ্ছা, যখন আমাদের মন খারাপ করে, কারো সঙ্গ পেতে ইচ্ছা করে তখন নিশ্চয়ই আমরা চাই প্রিয় মানুষটিকে জড়িয়ে ধরতে, একাকিত্ব ভাগাভাগি করতে। আপনার প্রিয় মানুষটির একাকিত্বটা সরিয়ে দিতে আপনি না হয় তাকে একটি আলিঙ্গন করলেন। অধিক ব্যস্ততায় মা-বাবাকে সময় দিতে পারছেন না, ফেব্রুয়ারির এই দিনটিতে শৈশবের স্মৃতিটা ফিরিয়ে আনুন আলিঙ্গনবদ্ধ হয়ে।
১২ ফেব্রুয়ারি :হ্যাপি কিস ডে
প্রাচীনকাল থেকে ভালোবাসার গভীরতা, অন্তরঙ্গতা আমরা চুম্বনের মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকি। হতে পারে তা আপনার সন্তানের, মায়ের অথবা প্রিয়জনের। ভালেন্টাইন’স ডে পঞ্জিকার ষষ্ঠ দিনটি কিস ডে হিসেবেই পালিত হয়ে আসছে। কিস ডে সর্বপ্রথম ইংল্যান্ডে পালিত হয়। সাংস্কৃতিক কারণে আমাদের দেশে এই দিবসটি তেমন জনপ্রিয় না হলেও পাশ্চাত্যে এর ভিন্ন তাত্পর্য রয়েছে। ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোতে কিস ডের একটি জনপ্রিয় আয়োজন হলো ‘চুম্বন প্রতিযোগিতা’, যেখানে প্রতিযোগীদের দীর্ঘ সময় ধরে চুম্বনে আবদ্ধ থাকতে হয়। সেই জুটিই বিজয়ী হবে, যারা সবচেয়ে বেশি সময় ধরে চুম্বনে আবদ্ধ ছিল। গত বছর থাইল্যান্ডের এক জুটি টানা ৫৯ ঘণ্টা পেরিয়ে চুম্বনে প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়।
-সংগৃহীত
Talk Doctor Online in Bissoy App