ভূমিকা: আমার জন্মভুমি বাংলাদেশ। স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের জন্ম হয় ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ। এর আগে এই দেশ পাকিস্তান রাষ্ট্রের একটি অংশ ছিল। তখন এদেশের নাম ছিল পূর্ব পাকিস্তান। দীর্ঘ নয় মাস এদেশের মানুষ জীবন মরণ যুদ্ধ করে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে পরাজিত করে বিজয় লাভ করে। জন্ম হয় একটি স্বাধীন দেশ ‘বাংলাদেশ’।
অবস্থান ও সীমা: আমাদের স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থিত। এ দেশের উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে ভারতের আসাম, মিজোরাম, ত্রিপুরা ও মায়ানমার এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ অবস্থিত। ঐতিহাসিক ঢাকা নগরী বাংলাদেশের রাজধানী।
ঋতু বৈচিত্র: রূপের বৈচিত্র্য নিয়ে এদেশে প্রতি দু’মাস পরপর আসে গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত ঋতু। ঋতু বৈচিত্র্যে এদেশ কখনো আলো ঝলমল, কখনো অঝোর ধারা বৃষ্টিতে ঝাপসা দূরের মাঠ, আবার কখনো স্বচ্ছ আকাশ থেকে ঝরে পড়ে রূপালি জোসনা। অপরূপ প্রকৃতির এদেশকে তাই বলা হয়ে থাকে রূপসী বাংলা।
প্রাকৃতিক সম্পদ: বাংলাদেশের ভূমিতে রয়েছে প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদ। গ্যাস, জ্বালানি তেল, চুনাপাথর, পিট কয়লা, আকরিক লৌহ এদেশের উল্লেখযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ। এছাড়াও রয়েছে সুন্দরী, শাল ও গজারী কাঠ, বাঁশ, বেত ইত্যাদি।
উৎপন্ন দ্রব্য: বাংলাদেশের প্রধান উৎপন্ন দ্রব্য হলো ধান, পাট, চা, ইক্ষু, সরিষা, গম ও ডাল। চা ও পাট বিদেশে রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে থাকে।
নদী-নদী: ছোট বড় অনেক নদী বাংলাদেশের সমভূমির উপর দিয়ে বয়ে চলেছে। এদেশকে তাই বলা হয়ে থাকে নদীমাতৃক দেশ। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, কর্ণফুলী এদেশের প্রধান নদী। ধলেশ্বরী, বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষা, আড়িয়াল খাঁ, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, আত্রাই, করতোয়া, তিস্তা, ধরলা—এই সব আমাদের দেশের শাখা নদী ও উপনদী।
শহর-বন্দর: ঢাকা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শহর। অন্য বড় শহরগুলো হলো-চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট ও বরিশাল। চট্টগ্রাম ও মংলা বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর।
উপসংহার: রূপে অপরূপ, সম্পদে অতুলনীয় আমাদের দেশ বাংলাদেশ। এই সুন্দর দেশে জন্ম নিয়ে আমরা গৌরব বোধ করি। এই জন্মভুমি দেশকে আমি জীবনের চেয়েও বেশি ভালবাসি।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
'কাশবনের কন্যা' -এর লেখক শামসুদ্দীন আবুল কালাম।
এটি একটি উপন্যাস। বরিশাল অঞ্চলের গ্রামজীবনকে কেন্দ্র করে ‘কাশবনের কন্যা’ উপন্যাসটি লেখা হয়েছে। এটি শ্লক গদ্য টাইপ রচনা।
প্রথমে আপনার কাছে থাকতে হবে একটি বাংলা ইউনিকোড, আমি সোলেমানলিপি ব্যবহার করেছি।সোলেমানলিপি ডাউনলোড করে নিন http://omicronlab.com/download/fonts/SolaimanLipi_20-04-07.ttfএখন আপনাকে আপনার মোবাইলের ফন্ট ব্যবহারের কিছু কোড জানতে হবে, এটা জানার জন্য আপনার মোবাইলে...
সূচনাঃ বাংলাদেশ ঋতু বৈচিত্রের দেশ । এখানে এক এক ঋতুল এক এক রূপ । ঋতুতে ঋতুতে এখানে চলে সাজ বদলের পালা । নতুন নতুন রঙ-রেখায় প্রকৃতি আলপনা আকেঁ মাটির বুকে,...
পোষ্টপেইড সংযোগের লিমিট বিভিন্ন সময় অফারের ভিক্তিতে কম-বেশি হয়ে থাকে। তবে সাধারণত ৫০০ টাকার মতো হয়। তবে এই লিমিট চাইলে বাড়ানো যায়।
আপনার পোষ্টপেইড সংযোগের বিল যদি ২০০ টাকা হয়...
বাংলা গদ্য সাহিত্যে রাসুল (সা.)-কে নিয়ে প্রথম গ্রন্থ রচনা করেন শেখ আব্দুর রহীম। গ্রন্থটির নাম ‘হযরত মুহম্মদের (স.) জীবনচরিত ও ধর্মনীতি’। ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয় ।
(ব্যাকরন ৩০ নম্বর)
১.বাংলা উচ্চারন ৮টির ম
২বাংলা বানান ৮ টির মধ্যে ৫টি
৩বাংলা ভাষার ব্যাকরণিক শব্দশ্রেণি ৫টি
৪বাংলা শব্দ গঠন ৫টি
৫বাক্যতত্ত্ব ৫টি
৬শব্দের বাক্যের অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ ৫টি
(নির্মিত অংশ ৭০ নম্বর)
আপনি হয়তো এই তথ্য কোথাও পেতে পারেন, কিন্তু এর জন্য আপনাকে ব্যাকরণ জানতে হবে, ফেয়েল, ইসমে একই শব্দ বিভিন্নভাবে বিভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়, "ছিলা" ব্যবহৃত হলে একই শব্দ অর্থ আরেক...
1 Answers
3391 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ