এক ছেলে এক মেয়েকে পছন্দ করতো।তো একদিন মেয়ের বাবা রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল যাওয়ার পথেই ছেলেটির সাথে দেখা। মেয়েটির বাবা বলল তুই নাকি আমার মেয়ের পিছে লাগছস।ওকে ভুলে যা, নাহলে কিন্তু ভাল হবে না।তখন ছেলেটি বলল আপনার মেয়ের মাঝে এমন জিনিস ঢুকইছি যে আমি ওকে ভুললেও ও আমাকে ভুলবে না।মেয়ের বাবা রাগান্বিত হয়ে বলল কি ঢুকাইছস? ছেলেটি বলে যে আপনার মেয়ের মধ্যে ভয় ঢুকাই দিছি.....হাহাহাহা।
ইন্টারভিউ-এর কিছু মোক্ষম প্রশ্নোত্তর চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেছে এক তরুণ। শুরু হলো প্রশ্নোত্তর পর্ব- প্র.: কংক্রিটের মেঝেতে ডিম ফেলবেন, কিন্তু ফাটবে না-কীভাবে করবেন এটা? উ.: কংক্রিটের মেঝে আসলে খুব শক্ত, ফাটার কোনো আশঙ্কাই নেই! প্র.: একটা দেয়াল বানাতে আটজন মানুষের যদি ১০ ঘণ্টা লাগে, চারজন মানুষের কত সময় লাগবে? উ.: কোনো সময়ই লাগবে না, কারণ দেয়ালটা ততক্ষণে তৈরি হয়ে যাবে! প্র.: আপনার এক হাতে যদি তিনটি আপেল ও চারটি কমলা থাকে, আর আরেকটি হাতে থাকে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা; তাহলে কী পেলেন আপনি? উ.: বিশাল বড় হাত। প্র.: এক হাতে একটা হাতিকে কীভাবে ওপরে তুলবেন? উ.: এক হাতের আটবে এমন হাতিকে জীবনেও খুঁজে পাবেন না! প্র.: একজন মানুষ কী করে আট দিন না ঘুমিয়ে থাকতে পারে? উ.: কোনো সমস্যা নেই, সে রাতে ঘুমাবে! প্র.: নীল সাগরে যদি একটা লাল পাথর ছুড়ে মারেন, কী হবে? উ.: যা হওয়ার তা-ই, পাথরটি ভিজে যাবে অথবা ডুবে যাবে টুপ করে। প্র.: কোন জিনিসটি দেখতে একটি অর্ধেক আপেলের মতো? উ.: আপেলের বাকি অর্ধেকটি। প্র.: ব্রেকফাস্টে কোন জিনিসটা কখনোই খেতে পারেন না আপনি? উ.: ডিনার। পয়লা ধাক্কায় বেশ ভালোভাবেই উতরে গেল তরুণ। শুরু হলো দ্বিতীয় পর্ব। প্রশ্নকর্তা বললেন, ‘আপনাকে আমি ১০টি জলের মতো সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা প্রশ্ন করব লোহার মতো কঠিন। উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশন বেছে নেবেন আপনি।' তরুণ কিছুক্ষণ ভাবনার চৌবাচ্চায় সাঁতার কাটল। তারপর বলল, ‘কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।' প্রশ্নকর্তা হেসে বললেন, ‘ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। আপনি আপনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এবার বলুন, কোনটা প্রথমে আসে-দিন না রাত?' তরুণের বুকে ঢাকের বাড়ি। কালঘাম ছুটে যাচ্ছে তার। এই প্রশ্নের উত্তরেই ঝুলে আছে তার চাকরিটা। এবার ভাবনার সাগরে ডুব দিল সে। উত্তরে বলল, ‘দিন প্রথমে আসে, স্যার!' ‘কীভাবে?' প্রশ্নকর্তার প্রশ্ন। ‘দুঃখিত, স্যার, আপনি কথা দিয়েছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করবেন না আমাকে!' ব্যস চাকরি পাকা হয়ে গেল তরুণের!
ক্লাস থ্রীর এক ছেলে প্রথম সাময়ীক পরীক্ষার সময় 'কুমির' রচনা শিখেছে। সমস্যা হল এর পর যে পরীক্ষাই আসুক সে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সেই কুমিরের রচনাই লেখে। যেমন একবার রচনা এলো বাবা মায়ের প্রতি সন্তানের কর্তব্য। তো সে লিখলো- বাবা মা আমাদের জন্ম দেয়। তারা আমাদের লালন পালন করে। কুমিররাও তাই করে। জেনে রাখা ভালো যে, কুমির একটি সরিসৃপ প্রানী। এটি জলে বসবাস করে। এর চোখ গোল গোল। কুমিরের পিঠ খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা...দশ পৃষ্ঠা শেষ। এরপরের পরীক্ষায় রচনা এলো আমার প্রিয় শিক্ষক। সে লিখল- আমার প্রিয় শিক্ষক এর নাম মোহাম্মদ আসাদ। তার চোখ গুলো গোলগোল। কুমিরেরও চোখ গোল গোল। জেনে রাখা ভালো যে কুমির একটি সরিসৃপ প্রানী। এটি জলে বসবাস করে। কুমিরের পিঠ খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা...দশ পৃষ্ঠা শেষ। শিক্ষক দেখলেন এতো ভারী বিপদ। শেষে তিনি অনেক ভেবে চিন্তে রচনার বিষয় ঠিক করলেন পলাশীর যুদ্ধ। লেখ ব্যাটা, এই বার দেখি কি করে তুই কুমিরের রচনা লিখিস। তো ছাত্র লিখলো- ১৮৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজ এবং বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজুদ্দৌলার মধ্যে যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে নবাব সিরজুদ্দৌলা তার সেনাপতি মীরজাফর এর উপর ভরসা করে খাল কেটে কুমির এনেছিলেন।জেনে রাখা ভালো যে, কুমির একটি সরিসৃপ প্রানী। এটি জলে বসবাস করে। এর চোখ গোল গোল। কুমিরের পিঠ খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা...দশ পৃষ্ঠা শেষ!
♡♡♡অসাধারণ জোকস♡♡♡ ' বল্টুর বউয়ের একটা পুত্র সন্তান জন্ম হয়েছে । তাই বল্টু খুব খুশি হয়ে সর্বপ্রথম সাংবাদিকের অফিসে ফোন করে বললো :- আমি তিন কেজি ওজনের একটি সোনা পেয়েছি ,,,! * সাংবাদিক ঐ খবর পাওয়া মাত্রই বল্টুর বাড়িতে গিয়ে ,,, বল্টু বাড়িতে আছে কি ,,,? * বল্টুর বউ চৈতালী :- জি ,, না । উনি খুশির চোটে মিষ্টি খাওয়াইতে গিয়েছে ওনার বন্ধুদেরকে । * সাংবাদিক :- অ ,,,! আমরা কি ঐ জায়গাটা দেখতে পারি ,,, যেখানে থেকে সোনা বেরিয়েছে ,,,? * চৈতালী :- না ,,,! পারবে না । ঐটা প্রাইভেট জায়গা । * সাংবাদিক :- আচ্ছা বলুনতো ,, বল্টু কত দিন ধরে চেষ্টা করেছিলেন এই সোনা বের করার জন্য ,,,? * চৈতালী :- গত দুই বছর ধরে । * সাংবাদিক :- কোন সময় বেশি চেষ্টা করেছিলেন ঐ সোনা পাওয়ার জন্য,,,? * চৈতালী :- রাতের বেলা বেশিরভাগ চেষ্টা করেছিলেন । * সাংবাদিক :- বল্টু মনে হয় খুবই কষ্ট এবং পরিশ্রম করেছিলেন তাইনা ,,,? * চৈতালী :- অবশ্যই ,,,! পুরা শরীর ঘাম দিয়ে ভিজে যেত । * সাংবাদিক :- আমরা কি ঐ সোনাকে দেখতে পারি ,,,? * চৈতালী :- জি হ্যাঁ ,,,! তা অবশ্যই পারবে । সন্তানকে বিছানায় থেকে কোলে করে বাইরে এনে -- এইতো আমার সোনা ,,,! সাংবাদিক বেহুশ।।।।
কৌতুকঃ কুমির রচনা ক্লাস থ্রীর এক ছেলে প্রথম সাময়ীক পরীক্ষার সময় 'কুমির' রচনা শিখেছে। সমস্যা হল এর পর যে পরীক্ষাই আসুক সে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সেই কুমিরের রচনাই লেখে। যেমন একবার রচনা এলো বাবা মায়ের প্রতি সন্তানের কর্তব্য। তো সে লিখলো- বাবামা আমাদের জন্ম দেয়। তারা আমাদের লালন পালন করে। কুমিররাও তাই করে। জেনে রাখা ভালো যে, কুমির একটি সরিসৃপ প্রানী। এটি জলে বসবাস করে। এর চোখ গোল গোল। কুমিরের পিঠ খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা...দশ পৃষ্ঠা শেষ। এরপরের পরীক্ষায় রচনা এলো আমার প্রিয় শিক্ষক। সে লিখল- আমার প্রিয় শিক্ষক এরনাম মোহাম্মদ আসাদ। তার চোখ গুলো গোলগোল। কুমিরেরও চোখ গোল গোল। জেনে রাখা ভালো যে কুমির একটি সরিসৃপ প্রানী। এটি জলে বসবাস করে।কুমিরের পিঠ খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা...দশ পৃষ্ঠা শেষ। শিক্ষক দেখলেন এতো ভারী বিপদ। শেষে তিনি অনেক ভেবে চিন্তে রচনার বিষয় ঠিক করলেন পলাশীর যুদ্ধ। লেখ ব্যাটা, এই বার দেখি কি করে তুই কুমিরের রচনা লিখিস। তো ছাত্র লিখলো- ১৮৫৭ সালেপলাশীর প্রান্তরে ইংরেজ এবং বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজুদ্দৌলার মধ্যে যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে নবাব সিরজুদ্দৌলা তার সেনাপতি মীরজাফর এর উপরভরসা করে খাল কেটে কুমির এনেছিলেন।জেনে রাখা ভালো যে, কুমির একটি সরিসৃপ প্রানী। এটি জলে বসবাস করে।এর চোখ গোল গোল। কুমিরের পিঠ খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজকাটা, খাজ কাটা...দশ পৃষ্ঠা শেষ!