manik

Call

আসলে খুশকি শীতে বেড়ে যায়। অনেকেই রয়েছে যাদের গরমের দিনে কম হয়, শীত এলে খুশকির প্রবণতা বেড়ে যায়। খুশকি আসলে তরুণ বয়স থেকে শুরু করে একটি বয়স পর্যন্ত খুব বিব্রতকর সমস্যা। অনেকেরই এই সমস্যা হয়ে থাকে। কারো কম, কারো বেশি মাত্রায় হয়। আসলে এই জিনিসটিকে কমিয়ে রাখতে হয়। এটি ওষুধ দিলাম আর শেষ হয়ে যাবে, এ রকম বিষয় নয়। বুঝতে হবে যে হঠাৎ ওষুধ খেয়ে নিলেই খুশকি শেষ হয়ে যাবে না। খুশকি অল্প মাত্রায় হলে, খুশকিবিরোধী ডাক্তারি শ্যাম্পু আছে, সেই শ্যাম্পুর উপদেশ দিয়ে থাকি। এতেই কাজ হয়ে যায়। আর যদি তীব্র মাত্রায় হয়, তাহলে শুধু শ্যাম্পুতে কাজ হয় না। সেই ক্ষেত্রে মাথায় লাগানোর জন্য একটি ওষুধ আছে, সেটি দিতে হয়। তাতেও না হলে সাথে খাওয়ার ওষুধ দিতে হয়। এটি তীব্রতার ওপর নির্ভর করে। তবে একটি কথা বলে রাখি, সারা শরীরে যে অনেক ধরনের চর্মরোগ রয়েছে মাথার ত্বকেও অনেক ধরনের চর্মরোগ রয়েছে। কারণ মাথার ত্বক একটি বিশেষ ধরনের ত্বক। কাজেই ওখানে কোনো ধরনের আঁশ উঠলে সাধারণ খুশকি মনে করা ঠিক নয়। কারণ অন্য চর্মরোগ হতে পারে। সেক্ষেত্রে  চিকিৎসা অন্য রকম হতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

শীতে খুশকি খুব সাধারণ একটি সমস্যা। এটি বেশ অস্বস্তিকর। মাথায় খুশকি হলে ত্বক খুব চুলকায়। তবে এ থেকে পরিত্রাণের উপায় কী? আসুন জানি। খুশকি মাথার ত্বকের অন্যতম প্রধান সমস্যা। চিকিৎসা পরিভাষায় একে বলে পিটিরিয়াসিস। এটা শুধু ত্বক ঝরে পড়া। মাথার ত্বকের সর্বোচ্চ স্তর অবিরাম ঝরে যাচ্ছে। মূলত কোষগুলোর মৃত্যু হয়ে সেগুলো ঝরে পড়ে। এই ঝরে পড়া ত্বক বা আঁশকে বলে খুশকি। মনে রাখবেন, দীর্ঘদিন খুশকির চিকিৎসা না করা হলে কিংবা খুশকিকে অবহেলা করলে চুল উঠে যায়। খুশকির একটি সরাসরি কারণ হলো অতিরিক্ত আঁশ ঝরে পড়া। আঁশগুলো ঝরে পড়ার বদলে মাথার ত্বকে জমা হতে থাকে। খুশকির কিছু কারণের মধ্যে রয়েছে দুর্বল রক্ত সঞ্চালন, পরিচ্ছন্নতার অভাব এবং অসঙ্গত খাবার যেগুলো মাথার ত্বকে নিষ্ক্রিয় অবস্থার সৃষ্টি করে। খুশকি দুই ধরনের। একটি শুকনো খুশকি, অন্যটি তেলতেলে খুশকি। শুকনো খুশকিকে চিকিৎসা পরিভাষায় বলে পিটিরিয়াসিস ক্যাপিটিস সিমপ্লেক্স এবং তেলতেলে খুশকিকে বলে পিটিরিয়াসিস স্টিটয়েডস।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ