নামাজের পবিএতা?

জুমুআহ যেমন শহরবাসীর জন্য ফরয, তেমনি ফরয গ্রামবাসীর জন্যও। এর জন্য খলীফা হওয়া, শহর হওয়া, জামে মসজিদ হওয়া বা ৪০ জন নামাযী হওয়া শর্ত নয়। বরং যেখানেই স্থানীয় স্থায়ী বসবাসকারী...

জুমআর খুতবার পূর্বে ‘কাবলাল জুমুআহ’ বলে কোন নির্দিষ্ট রাকআত সুন্নত নেই। অতএব নামাযী মসজিদে এলে ‘তাহিয়্যাতুল মাসজিদ’ ২ রাকআত সুন্নত পড়ে বসে যেতে পারে এবং দুআ, দরুদ তাসবীহ- যিকর বা...

জুমআর পর মসজিদে সুন্নত পড়লে একটু সরে গিয়ে বা কারো সাথে কোন কথা বলার পরে ৪ রাকআত নামায সুন্নাতে মুআক্কাদাহ পড়তে হয়। মহানবী (সাঃ) বলেন, “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি জুমআর...

সাধারণত অন্ধকারে নামাজ পড়ার ব্যাপারে নিষেধ আছে৤ নামাজ পড়ার সময় অন্তত নিজের শরীর এবং সিজদার স্থান দেখা যেতে হবে৤ তাই তাহাজ্জুদের নামাজ ও অন্ধকারে পড়া যাবেনা৤

কেউ যথাসময়ে নামায পড়তে ঘুমিয়ে অথবা ভুলে গেলে এবং তার নির্দিষ্ট সময় অতিবাহিত হয়ে গেলে, পরে যখনই তার চেতন হবে অথবা মনে পড়বে তখনই ঐ (ফরয) নামায কাযা পড়া জরুরী। প্রিয় নবী (সাঃ) বলেন,...

নিম্নে পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছ অনুযায়ী রাসূলুল্লাহর (ছাঃ) ছালাত উপস্থাপনের চেষ্টা করছি। প্রথমে ওযূ করার পর ছালাতের সংকল্প করে ক্বিবলামুখী দাঁড়িয়ে ‘আল্লা-হু আকবর’ বলে দু’হাত কাঁধ বরাবর উঠিয়ে তাকবীরে তাহরীমা শেষে বুকে বাঁধবে।...

না,কোন সমস্যা হবে না !

হ্যা, ইমাম সাহেব যদি আয়াত ভুলে যায়, সেক্ষেত্রে পিছনে থাকা মুসল্লি তাঁকে স্বরণ করিয়ে দিবে। যাকে আরবীতে লোকমা বলা হয়।

অবশ্যই হবে । এছাড়া অন্যান্য ইবাদতের ক্ষেত্রেও বাংলা নিয়ত জায়েজ আছে । যেমন রোজার নিয়ত,জানাজার নামাযের নিয়ত,ঈদ এর নামাজ এর নিয়ত ।

তারাবির নামায অনেক দীর্ঘ তাই স্বাভাবিকভাবেই মানুষের ঘুম আসার কথা। রাসুল সাঃ এই জন্য চার রাকাত পরপর দোয়া পড়তেন যে, যাদের ঘুম লাগে তারা যেন চোখে মুখে পানি...