কিছু তাবিজ আছে যেগুলোতে কোরআনের বিভিন্ন আয়াত সঠিকভাবে উল্লেখ থাকে। এগুলো যায়েজ।
তবে জ্বীনের কাছে সাহায্য চেয়ে বা উল্টো আয়াত (নাউজুবিল্লাহ) লেখা থাকে অথবা অন্য কোন সংকেত লেখা থাকে এরুপ তাবিজ হারাম।
কোনো ক্ষেত্রে তা কুফরি, কোন ক্ষেত্রে শিরক আবার কোনো ক্ষেত্রে উভয়ের সমতুল্য।