সহবাসের জন্য পুরুষ সঙগীকে উত্তেজিত করার উপায় জানতে চাই?

সহবাস / সেক্স/ যেীন মিলন

এটা শাররিক প্রশান্তি থেকেও বেশী সুখ দেয় মানুষিক।

তাই পুরুষকে সহবাসের জন্য উত্তেজিত করবেন যে ভাবে,

১) নিজেকে স্বামীর চাওয়ার মত করে তৈরী করুন।

২) স্বামীর মুড বুঝার চেষ্টা করুন।

৩) সে যেমন পোশাকে আপনাকে দেখতে চাই তেমন পোশাক পরিধান করুন।

৪) তাকে আদর করুন।

৫) আপনি যে এখন মিলন করতে চাচ্ছেন তা তাকে বুঝান।

৬) জড়িয়ে ধরুন।

৭) নিজের বুকের সাথে চেপে ধরে তাকে আদর করুন।

৮) তার লিঙ্গে হাত দিন এব আলতো করে খেলা করুন বা নাড়াচাড়া দিন।

৯) রোমান্টিক গল্প করুন।

১০) একটি মানসিক এবং একটি যৌন সংযোগ গড়ে তুলতে কাজ করুন

১১) তিনি যা পছন্দ করেন তা শেখা

১২) কিছু স্বামী বুঝতে খুব জটিল হতে পারে; অতএব অংশীদারদের ইচ্ছাকৃতভাবে তাদের স্বামীকে জানতে শিখতে হবে। জীবনের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে তার দর্শন শিখুন। এটি বৈবাহিক সহাবস্থান, পারিবারিক সম্পর্ক, ধর্ম, দায়িত্বের ব্যবস্থাপনা ইত্যাদিতে হতে পারে, তিনি যা পছন্দ করেন তা শিখুন।

উপরোক্ত বিষয়ে, নিম্নলিখিতটি একজন স্বামীকে তার স্বামী কী পছন্দ করে তা জানতে আরও ভালভাবে প্রকাশ করবে:

ক) তার পরিবার এবং বন্ধুদের জিজ্ঞাসা করুন

আপনি আপনার ঘনিষ্ঠ পরিবার বা আপনার স্বামীর বন্ধুকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন আপনার স্বামী কি পছন্দ করেন, যেমন তার প্রিয় হ্যাংআউট স্পট। আপনি তাকে তারিখে সেখানে নিয়ে যেতে পারেন তাকে দেখানোর জন্য যে আপনি কতটা যত্নবান।

খ) জেনে নিন তার প্রিয় খাবার

যতবার সম্ভব, রান্না করুন বা তার প্রিয় খাবার উপলব্ধ করুন।

গ) তার আগ্রহ খুঁজে বের করুন

জিজ্ঞাসা করার আগে কিভাবে আমার স্বামীকে যৌনতায় পরিণত করবেন? আপনার জীবনসঙ্গীর সাথে তার কথাবার্তা জানা কি তার পছন্দ এবং অপছন্দ কি তা জানা আবশ্যক। আপনার স্বামী কি খেলাধুলা, রাজনীতি, গাড়ি, রিয়েল এস্টেট ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা পছন্দ করেন? তার আগ্রহগুলি জানতে সাবধানে পর্যবেক্ষণ করুন এবং তারপরে সেই অঞ্চলে জ্ঞান অর্জন করুন যাতে তার সাথে আলোচনা করতে পারেন।

ঘ) তাকে চমকে দিন তার প্রিয় সুগন্ধি দিয়ে

তার ঘ্রাণ এর সুবাস পর্যবেক্ষণ করে, তার জন্মদিনের জন্য কয়েক বোতল সুগন্ধি দিয়ে তাকে অবাক করে।



ঙ) ছুটির জন্য তার পছন্দের জায়গাটি খুঁজে বের করুন

একসঙ্গে ভ্রমণকারী দম্পতিরা একটি শক্তিশালী বন্ধন তৈরি করে। সুতরাং, একটি ছুটির জন্য তার প্রিয় জায়গাগুলিতে একটি অবিশ্বাস্য ট্রিপ বুক করুন।

১৩) কিভাবে আপনার স্বামীর জন্য আকর্ষণীয় হবেন,,,,

ক) প্রায়ই হাসুন
যতবার সম্ভব হাসা আপনার স্বামী / স্ত্রীর আশেপাশে থাকার জন্য আপনি খুশি এবং স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ তা দেখানোর একটি উপায়। প্রতিটি স্বামী একজন সুখী জীবনসঙ্গীর প্রতি আকৃষ্ট হবে।

খ) দয়া করে অন্তরঙ্গ হওয়া বন্ধ করবেন না
জীবনসঙ্গী যখন অন্য প্রচেষ্টায় নিযুক্ত হতে শুরু করে তখন একজন পত্নীর পক্ষে অগ্রাধিকার পরিবর্তন করা সহজ। সঙ্গী স্বামীর কাছ থেকে মনোযোগ, মনোযোগ, যত্ন এবং ভালবাসা পুনর্নির্দেশ করতে শুরু করতে পারে। যদিও আপনার অন্যান্য প্রচেষ্টা অপরিহার্য, প্রতিটি স্বামীকে অবশ্যই বুঝতে হবে যে প্রতিটি স্বামী দ্বিতীয় অগ্রাধিকার হতে চায় না।

গ) শ্রদ্ধা ও শ্রদ্ধা
আপনার স্ত্রীকে সম্মান প্রদর্শন করা তার মৌলিক ইচ্ছাগুলোর একটি। সম্মান আপনার স্বামীকে আরও বেশি ভালোবাসার জন্য দুর্বল করে তুলবে। বাড়ির আশেপাশের বিষয়গুলোতে তার সঙ্গে সৌজন্যমূলক আচরণ করলেই বোঝা যাবে যে আপনি তাকে কতটা সম্মান করেন এবং তার মতামতের প্রতি আপনি কতটা গুরুত্ব দেন।

ঘ) আপনার বাহ্যিক চেহারার যত্ন নিন
আপনার স্বামীর কাছে যৌন আবেদনময়ী হন! আপনার চেহারায় মনোযোগ দিতে শিখুন। আপনার স্বামী আপনাকে নিondশর্তভাবে ভালবাসতে পারে, কিন্তু আপনি যদি রুক্ষ এবং ছিন্নভিন্ন দেখতে শুরু করেন তবে তিনি আপনার প্রতি আকৃষ্ট হওয়া বন্ধ করতে পারেন। ভাল পোশাক পরতে শিখুন!

ঙ) শারীরিকভাবে সুস্থ থাকুন
সম্ভাবনা হল যে আপনার স্বামী আপনাকে একইভাবে দেখতে চান যখন তিনি প্রথম আপনার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিলেন। সেই সুন্দর আকৃতি ধরে রাখতে শিখুন; জিমে যান, ডায়েটিংয়ে মনোযোগ দিন এবং নিজেকে সুস্থ রাখুন।

চ) আপনার স্বামীকে একটি বিস্ময়কর তারিখে বাইরে নিয়ে যান
তার সচেতনতা ছাড়াই একটি তারিখ রাতের পরিকল্পনা করুন এবং তাকে অবাক করুন। আকর্ষণীয় পোশাক পরিধান করুন এবং তার দিন সম্পর্কে তার সাথে একটি অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ কথোপকথন করুন।

ছ) তাকে প্রশংসা দিয়ে গোসল করুন
আপনি আপনার স্বামীকে আপনার প্রতি আকৃষ্ট করতে পারেন তাকে স্নেহ ও প্রশংসা দিয়ে। তার চেহারা, এমনকি তার ফ্যাশন বোধের জন্য তাকে প্রশংসা করুন।

১৪) সুইচ

কোন সন্দেহ নেই যে আপনি আপনার জামাকাপড় ভাল দেখতে। কিন্তু আপনি কি কখনও আপনার স্বামীর পোশাক পরে "স্যুইচ" করার চেষ্টা করেছেন? বিশেষ করে তার হাফপ্যান্ট এবং লম্বা হাতা। কখনও কখনও এটি হাস্যকর মনে হতে পারে, কিন্তু আমি আপনাকে বাজি ধরতে পারি যে তিনি সকালে আপনাকে তার কাপড়ে দেখতে পছন্দ করবেন।

১৫) একটি সেক্সি অন্তর্বাস পরুন

আপনার স্বামী বেডরুমে ঢুকেকে আপনাকে অন্তর্বাসে শুয়ে আছেন বা ঘুমাচ্ছেন? এটি আপনার প্রশ্নের নিখুঁত উত্তর, "কিভাবে আমার স্বামী আমাকে যৌনভাবে চায়?"

১৬) তাকে জানাবেন যে আপনি তার প্রতি আকৃষ্ট

তাকে সবসময় যৌনতার দাবি করতে দেবেন না। সরাসরি তার চোখের দিকে তাকান এবং তাকে বলুন, "সোনা, আমি তোমাকে চাই।"



১৭) দায়িত্ব নিন

আপনি আপনার স্বামীর সাথে যৌন সম্পর্ক শুরু করতে পারেন। নেতৃত্ব দিন এবং তাকে বলুন আপনি কি চান! আপনি প্রক্রিয়াতে তার হস্তক্ষেপ ছাড়াই সমস্ত রোমান্টিক এবং যৌন নাটক করার সময় আপনি আপনার স্বামীকে বসতে বা শুয়ে থাকতে দিয়ে সেক্স শুরু করতে পারেন।

১৮) মুহূর্তটা উপভোগ কর

আপনি কি সাধারণত জিজ্ঞাসা করেন কিভাবে একজন স্বামী আমাকে আবার যৌন সম্পর্কে আগ্রহী করবেন? এটা সহজ, কখনই যৌনতা শেষ করার তাড়াহুড়া করবেন না এবং অন্য কিছুতে ঝাঁপিয়ে পড়বেন। নিশ্চিত করুন যে সেক্সের সময় যে সবকিছুই একটি বিভ্রান্তি তা ভালভাবে যত্ন নেওয়া হয়।

এটি আপনাকে আরাম করতে সহায়তা করবে যখন আপনি আপনার প্রিয় স্বামীকে কোনও উদ্বেগ ছাড়াই চালু করবেন। মুহূর্তটি উপভোগ করা হল সেই প্রশ্নের উত্তর যা আপনি জিজ্ঞাসা করতে জানেন না "কিভাবে আমার স্বামী আমাকে বিছানায় আরো ভালোবাসবেন?"

১৯) যৌন আড্ডা

এটি আপনার স্বামীর সাথে যৌন উত্তেজনাপূর্ণ করার একটি উপায়। আপনার স্বামীর সাথে যৌন আকাঙ্ক্ষা বা অতীতের কোন পলায়ন সম্পর্কে কথা বলুন। আপনি এটি কতটা উপভোগ করেছেন তা তাকে জানাতে দিন এবং আপনি এর চেয়েও বেশি কিছু করার জন্য উন্মুখ।

২০) অনুমানযোগ্য হবেন না

আপনার যৌন জীবন বাড়ানোর সময় জিনিসগুলিকে একটি খাঁজ নেওয়ার সময় এসেছে। আপনার স্বামীর সাথে নতুন জিনিসগুলি চেষ্টা করুন এবং তার যৌন ধারণাগুলির জন্য আরও খোলা থাকুন।

এগুলোতে আশা করি কাজ হবে। সব গুলা এক সাথে ট্রাই করতে যাবেন না,,,,, আংশিক কিছু  ট্রাই করলেই কাজ হবে।

প্রথমেই স্ত্রীর স্বামীর যৌনতা সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক জ্ঞান রাখতে হবে। তারপর অগ্রসর হোনঃ সাধারণ টিপসঃ ক। মিলনের প্রস্তুতিঃ ১. বেশিরভাগ মেয়ে সারাদিন কাজের শেষে ঘর্মাক্ত শরীরে স্বামীর সাথে শুতে যায়। কিন্তু স্বামী সর্বদা আশা করে স্ত্রী সতেজ অবস্থায় তার শয্যাসঙ্গী হবে। তাই পরিচ্ছন্ন অবস্থায় বিছানায় যাবে। ২. সহবাসের রাত্রিগুলিতে সাজসজ্জা ও পোশাকের ব্যাপারে স্বামীর পছন্দের গুরুত্ব দিবে। ৩. অন্যান্য দিনে অন্তর্বাস পরিধান না করলেও সহবাসের রাত্রিতে ব্লাউজের নিচে বক্ষবন্ধনী ও নিম্নাঙ্গে প্যান্টি পরা উচিৎ। এর ফলে স্বামী মিলনে বাড়তি উত্তেজনা অনুভব করে। ৪. যে সব মেয়ের গুপ্তাঙ্গে ঘন চুল আছে, তারা অনেকেই চুল কেটে রাখতে চায়। গুপ্তাঙ্গের চুলের ব্যাপারে স্বামীর ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে। স্বামী যদি চুল অপছন্দ করে, তাহলে ছেঁটে রাখবে। ৫. মুখের গন্ধের ব্যাপারে সচেতন হবে। সম্ভব হলে বিছানায় যাবার আগে দাঁত মেজে নিবে। খ। মিলনের আগেঃ ১. স্বামী উত্তেজিত হলে তার একমাত্র লক্ষ্য থাকে স্ত্রীর যোনিপথে প্রবেশ, অন্য কিছুর ধৈর্য্য তার তখন থাকে না। পর্যাপ্ত প্রেম সত্যেও বেশিরভাগ পুরুষ তখন মধুর প্রেমক্রীড়া করতে পারে না, ফলে মিলনের সময়টা কমে আসে। তাই স্ত্রীর উচিত স্বামীকে কাম চরিতার্থ করার পাশাপাশি প্রেম ক্রীড়ায় উৎসাহিত করা। এজন্য উচিৎ স্বামীকে আলিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে তার ভেতরের প্রেমিক সত্তাকে জাগ্রত করে তোলা। ২. চুম্বনের সময় পরস্পরের জিহ্বা নিয়ে খেলবে, জিহ্বা দিয়ে জিহ্বায় আঘাত করবে। আর স্ত্রীর উচিৎ জিহ্বার লড়াইয়ে জয় লাভ করা এবং স্বামীর মুখের অভ্যন্তরে সূচালো করে জিহ্বা প্রবিষ্ট করে দেওয়া। জননাঙ্গের পাশাপাশি মুখের এই মিলন অত্যন্ত আনন্দদায়ক। আর বলা হয়, সহবাসে স্বামীর পুরুষাঙ্গ স্ত্রীতে প্রবেশ করে, আর স্ত্রীর জিহ্বা স্বামীতে প্রবেশ করবে, এই সুন্দর বিনিময়ে অর্জিত হবে স্বর্গসুখ। ৩. সাধারণত দেখা যায়, স্বামী উত্তেজনার বশে স্ত্রীর কাপড় খুলছে, কিন্তু স্ত্রী নিশ্চুপ। পরে স্বামী বেচারাকে নিজের উত্তেজনা বিসর্জন দিয়ে নিজের কাপড় খোলায় মনোযোগ দিতে হয়। কিন্তু স্ত্রীর উচিৎ, স্বামী যখন তার কাপড় খুলবে, তখন ধীরে ধীরে স্বামীর কাপড় খোলার দিকেও মনোযোগ দেওয়া। এই পারস্পরিক সৌহার্দ্য মিলনের আনন্দ যে কতগুণ বাড়িয়ে দেবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ৪. স্বামীকে যে স্ত্রী উপলব্ধি করাতে পারে যে তার রূক্ষ শরীরও স্পর্শকাতর, সেই প্রকৃত রমণী। স্বামী যেমন স্ত্রীর গায়ে হাত বুলায়, স্ত্রীর স্তন চুম্বন করে, তেমন করে স্ত্রী যদি স্বামীর সর্বাঙ্গে হাত বুলায়, চুম্বন করে, বিশেষ করে বাহুতে, বুকে ও পিঠে। আরেকটি কাজ আছে যা পুরুষকে অত্যন্ত আহ্লাদিত করে, তা হলো তার গলার নিচে ও বুকে চুম্বন। গ। মিলনের সময়ঃ মিলনের সময় কী করা উচিৎ তা এভাবে ক্রমিক নম্বর দিয়ে বর্ণনা করা সম্ভব নয়, কারণ তা নির্ভর করবে স্বামী ও স্ত্রীর পারস্পরিক বৈশিষ্টের উপর। প্রথম কর্মপ্রণালী সকলের জন্যঃ ১. সঙ্গমের সময় স্বামীকে যথা সম্ভব কাছে টেনে রাখবে, যেন বুকের মাঝে মিশিয়ে ফেলতে চাইছে। ২. অধিক পরিমাণে চুম্বন করবে, স্বামীর বাহু, কাঁধ, গলা, মুখে। আর স্বামী যেরূপ স্ত্রীর যোনিতে তার বিশেষ অঙ্গ প্রবেশ করিয়েছে, সেরূপ স্বামীর মুখে চুম্বনের মাধ্যমে গভীরভাবে জিহ্বা প্রবেশ করিয়ে দিবে। ৩. সঙ্গম করা স্বামীর জন্য অত্যত পরিশ্রমের কাজ। তাই মাঝে মাঝে নিবিড় চুম্বনের মাধ্যমে স্বামীকে কিছু মুহূর্তের জন্য বিরতি দিবে। দ্বিতীয় কর্মপ্রণালী নীরস মেয়েদের জন্য। নীরস বলতে যাদের সাথে সহবাসে স্বামী বেশি আনন্দ পায় না। যদি অনুচ্চ স্তন (যা নির্দেশ করে অল্প যোনিরস), সাধারণের অধিক ঋতুস্রাব (যা নির্দেশ করে যোনিরসে পুরুষের আনন্দের উপকরণ কামরসের ঘাটতি), যোনিমুখে পুরুষের বাহু/পায়ের লোম অপেক্ষা ঘন চুল (যা নির্দেশ করে যোনিপথের স্বাভাবিক কোমলতার অভাব)- বৈশিষ্ট্য তিনটির অন্তত দুইটি থাকে, তবে সেই রমণী নীরস। নীরস রমণীর করণীয়ঃ ১. স্বামী যদি খর্ব হয় (পুরুষাঙ্গ পাঁচ আঙ্গুলের কম), তাহলে কোন সমস্যা নেই, বরং স্বামী পুর্ণাঙ্গ আনন্দ পাবে। তাই দুশ্চিন্তা না করে সহবাসে মনোনিবেশ করবে। ২. স্বামী সাধারণ হলে (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুল দীর্ঘ) স্ত্রীর উচিৎ হবে সহবাসের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়া, তা না হলে স্বামীকে সম্পূর্ণ সুখ দিতে পারবে না। নিজে নিজেকে সুরসুরি দিলে অনুভূতি কম হয়, কিন্তু অন্য কেউ দিলে অধিক অনুভব করা যায়, সেরূপ স্ত্রী যদি নিজে কোমর চালনা করে সহবাস কার্য চালায়, তাহলে স্বামীর অধিক আনন্দ হয়।

আপনার সংগীকে বারে বারে চুমু দিন । তার শরিরে আলতভাবে হাত বুলাতে থাকুন । তাকে জরিয়ে ধরে আদর করুন । তার সারা শরিরে চুমু দিতে থাকুন । তাকে আলতভাবে কামড় দিন । এই প্রক্রিয়াগুলো চালিয়ে যান । দেখবেন সে উত্তেজিত হয়ে উঠবে ।