মোটরে মূলত বিদ্যুত প্রদান করা হলে ঘূর্ণায়মান যন্ত্র তথা যান্ত্রিক শক্তি পাওয়া যায়। জেনারেটরে বিপরীত ঘটনা ঘটে। অর্থাৎ যান্ত্রিক শক্তি প্রদান করা হলে মানে যন্ত্র (যাকে বলা হয় কম্যুটেটর) ঘুরালে বিদ্যুত তৈরি হবে। জেনারেটর ও মোটর প্রায় একই। গঠনের দিক দিয়ে শুধুমাত্র মোটরে কার্বন ব্রাশ নামে একটি অংশ থাকে এবং জেনারেটরে এর পরিবর্তে স্লিপ রিং থাকে। জেনারেটরে কার্বন ব্রাশ বসিয়ে বিদ্যুত দিলে মোটরের মত আচরণ করবে।