শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
masum1992

Call

বিজ্ঞানীরা এবার বিমানের ইঞ্জিনে পাখি ঢুকে পড়া বন্ধে এক নতুন পদ্ধতি বের করছেন। এটি আবিষ্কার করেছে মস্কোর রাষ্ট্রীয় বেসামরিক বিমান প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট। ১৯১২ সালে মার্কিন যুক্তরাস্ট্রে পাখির সঙ্গে বিমানের ধাক্কায় বড় রকমের দুর্ঘটনা হয়। এরপর থেকে প্রত্যেক দেশই এ ধরনের পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে, যা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান পরিবহন সংস্থার মতে, প্রতি বছর প্রায় ৫ হাজার ৪শ’ বিমান দূর্ঘটনার জন্য দায়ী হচ্ছে ডানাওয়ালা জীব বা পাখি। মস্কোর বিজ্ঞানীরা এবার পাখিদের তাড়ানোর জন্য নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। মস্তিষ্কে তড়িৎ চৌম্বকীয় প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে তাদের সাময়িকভাবে আতঙ্কিত করে তাড়ানো হয়। রাশিয়ার ইউরোপীয় এলাকার ওপর দিয়ে পাখিদের ওড়ে যাওয়ার প্রধান দিক হলো- হেমন্তে উত্তর-পূর্ব থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমে আর বসন্তে দক্ষিণ-পশ্চিম থেকে উত্তর-পূর্বে। তাদের ওড়ার উচ্চতা পাঁচশ’ থেকে তিন হাজার মিটারের মধ্যে। বিমান বন্দরের কর্মীরা রানওয়েতে পাখিদের ভয় দেখানোর জন্য আধুনিক সব ব্যবস্থা করে থাকেন। যেমন অস্ত্র, রকেট ছোঁড়ার বন্দুক, জাল, আয়না লাগানো বল ইত্যাদি। বিমান বন্দরগুলিতে এখন শব্দ তরঙ্গের মাধ্যম পাখি তাড়ানো হয়ে থাকে। যা পাখিদের বিপদের সময় প্রতিধ্বনি করে। তাছাড়া বিমানবন্দর এলাকা থেকে শিকারি পাখিদের লক্ষ্য ইঁদুর জাতীয় প্রাণীদেরও তাড়ানো হয়। মস্কোর বিজ্ঞানীরা এবার পাখিদের সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। পাখিদের মস্তিষ্কে তড়িৎ চৌম্বকীয় প্রভাব বিস্তার করে। পাখিদের থাকার জায়গায় তড়িৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গের প্রভাব বিস্তার করা হলে তা তাদের সাময়িকভাবে শব্দ করে আতঙ্কিত করে তোলে। আর পাখিদের জন্য সবচেয়ে খারাপ ও লড়াইয়ের সেরা অস্ত্র হলো সেই তড়িৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গ, যার তরঙ্গ দৈর্ঘ্য জৈব আচ্ছাদন ভেদ করে যেতে পারে। এই পদ্ধতি প্রাণীদের শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে। তারা প্রথমে শরীর খারাপ বোধ করে ব্যথা বোধ করে, যা তাদেরকে ওড়ে যেতে বাধ্য করে। আর কখনও এ জায়গায় ফিরে আসতে পারে না। এ ধরনের তরঙ্গ কাজ করতে পারে প্রায় এক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে। তবে নতুন এ আবিষ্কারের সঙ্গে বিজ্ঞানীরা দেখছেন, কী করে যন্ত্রটির স্থায়ী ও চলমান ধরন তৈরি করা যায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
HimelTfr

Call

বিমানের প্রতি ডানায় ১টি কিংবা ২ টি প্রপেলার থাকে।এই প্রপেলারেই বিমানের ইন্জিন থাকে।বিমানের প্রপেলারের পাখা প্রচন্ড গতিতে ঘোরে থ্রাষ্ট উৎপন্ন করে।থ্রাষ্ট হচ্ছে সামনের বাতাসকে টেনে প্রচন্ড বেগে পেছনে নেওয়া।বিমানের থ্রাষ্ট এতই শক্তিশালী যে একজন মানুষকেও ৫০ ফুট দূর থেকে টেনে উড়িয়ে নিয়ে আসতে পারে।বিমানের এই থ্রাষ্টের কারনেই পাখিরা ইন্জিনে এসে পড়ে।পাখি ইন্জিনে আটকে ইন্জিন বিকল হয়ে বিমানের দূর্ঘটনা ঘটার হারা অত্যন্ত বেশী।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ