শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

তরঙ্গঃ যে পর্যায়বৃত্ত আন্দোলন কোনো জড় মাধ্যমের একস্থান থেকে অন্যস্থানে শক্তি সঞ্চালিত করে তাকে তরঙ্গ বলে।

তরঙ্গ দুই প্রকারঃ ১) অনুপ্রস্থ তরঙ্গ এবং ২) অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ


একটি উদাহরণ দিয়ে বিষয়টি লক্ষ্য করা যেতে পারে।

ধরুন, পুকুরের স্থির পানিতে একটি ঢিল ছুড়ে মারা হলো। ঢিলটি যখন পানিতে আঘাত করে তখন ঐ স্থানের পানির কথাগুলো আন্দোলিত হয়।  এই আন্দোলিত কথাগুলো পার্শ্ববর্তী স্থির কণাগুলোকে আন্দোলিত করে। এভাবে কণা হতে কণাতে স্থানান্তরিত হয়ে আন্দোলন অবশেষে পুকুরের কিনারায় গিয়ে পৌছায়। পানির কণাগুলো শুধু উপর নিচে উঠানামা করে কিন্তু সামনের দিকে অগ্রসর হয় না। প্রত্যেক কণার এই ধরনের গতির ফলে যে পর্যায়বৃত্ত আন্দোলন পানির উপর দিয়ে চলে যায় তাকেই তরঙ্গ বলে।                              

     

নিচে পানির তরঙ্গের চিত্র দেওয়া হলোঃ

image

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Rubidium

Call

তরঙ্গ হলো একপ্রকার পর্যাবৃত্ত আন্দোলন যা মাধ্যমের কণাগুলোকে স্হায়ীভাবে সঞ্চালিত করেনা এবং এক স্হান থেকে আরেক স্হানে শক্তি বহন করে।আসলে তরঙ্গ হলো শক্তির একটা রূপ।পানিতে ঢিল ছুড়লে দেখবেন একপ্রকার ঢেউ বা তরঙ্গ উৎপন্ন হয়।আপনার ছোড়া গতিশক্তি এইখানে তরঙ্গ আকারে ছড়িয়ে পড়ে।আগেই বলেছিলাম তরঙ্গ শক্তির রূপ।এই ঢেউ বা তরঙ্গ পানির কণাগুলোকে দেখবেন স্হায়ীভাবে সঞ্চালিত করেনা।শুধু পানির কণাগুলো নিজ অবস্হানে থেকে কাঁপতে থাকে।শব্দ শক্তি,আলোক শক্তি.তাপ শক্তি বহন করে শব্দ তরঙ্গ,আলোক তরঙ্গ ও তাপ তরঙ্গ।শব্দ তরঙ্গ শুধু যান্ত্রিক তরঙ্গ।বাকি আলোক ও তাপ তরঙ্গ হলো তড়িৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গ।যান্ত্রিক তরঙ্গ সঞ্চালনে মাধ্যমের প্রয়োজন হয়।তবে তাড়িত চোম্বক তরঙ্গ সঞ্চালনে মাধ্যমের প্রয়োজন হয়না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ