শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
NaiemIalam

Call

♥♥বিসমিল্লাহির-রহমানির-রহীম ♥♥ কবুতরের রোগ প্রতিরোধ ( PIGEONS DISEASE PREVENTION ) কবুতরের রোগব্যাধি তুলনামুলকভাবে কম । নিচে কবুতরের কয়েকটি প্রধান রোগ ও তার প্রতিকার বর্ণনা করা হল- রোগের নাম >> রোগের লক্ষণ >> প্রতিকার >> প্রয়োগের বয়স ও সময় >> প্রয়োগ পদ্ধতি বসন্ত > শরীরের পালকবিহীন স্থানে ফোস্কা হয় । খাওয়ার অসুবিধা হয় ।>>পিজিয়ন পক্স টিকা ব্যবহার করা হয় । > ৪ সপ্তাহ বয়সে এ রোগের টিকা দিতে হয় । >>বুকে বা পায়ে পালক তুলে ছিদ্রযুক্ত সুচের সাহায্য এ টিকা দিতে হয় ।>{সানফার ডাইজিন পউডার,রোগের দেখা দিলে},স্যাভলন বা ডেটল দিয়ে পরিস্কার করে দিনে দুইবার সালফার ডাইজিন পাউডার লাগাতে হবে । কলেরা:>>শরীরের তাপ মাত্রা বৃদ্ধি , হঠাৎ মৃত্যু , ডাইরিয়া, শ্বাস কষ্ট , অরুচি , ওজন হ্রাস, পিপাসা বৃদ্ধি ইত্যাদি।>>আক্রান্ত কবুতরেরকে টেরামাইসিন ক্যাপসুল বা ইনজেকশন অথবা কসুমিক্স প্লাস নামক ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করতে হয় ।>রোগ দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ মত পানিতে অথবা মুখে বা ইনজেকশন হিসেবে । রক্ত আমাশয় বা ককসিডিওসিস >> রক্ত মিশ্রিত মলত্যাগ , ফ্যাকাসে ভাব , দুর্বলতা এবং পালক ঝুলে পড়া ই, ইস, বি-৩ বা এমবাজিন জাতীয় ওষুধ দিতে হয় >> রোগ দেখা দিলে বা রোগের আশংকা থাকলে ।>>ডাক্তারের পরামর্শ মত পানিতে মিশিয়ে এ ওষুধ খাওয়াতে হয়। ই ইস বি-৩ প্রতি লিটার পানিতে ১.৫ গ্রাম ওষুধ মিশিয়ে খাওয়াতে হবে । কৃমি >> দুর্বল , ওজন হ্রাস, ডাইরিয়া, রক্ত শূন্যতা ও পিপাসা বৃদ্ধি > ডাক্তারের পরামর্শ মতো কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়াতে হবে ।>>রোগ দেখা দিলে বা প্রতি ৩ মাস পরপর।♥

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ