কেন জ্ঞানের আলোয় আলোকিত করতে পারছে না?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

একটি আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে সমাজে বসবাসকারী মানুষের এক্টিভেটি সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ। লক্ষ করলে দেখা যাবে যে, সমাজের অধিকাংশ মানুষ ধর্মীয় জ্ঞান শূন্য। কিংবা ধর্মীয় জ্ঞান থাকলে তা পর্যাপ্ত নয় কিংবা অসম্পূর্ণ। আবার ধর্মীয় জ্ঞান থাকলেও তা মেনে চলা মানুষেল সংখ্যা খুবই নগন্য। ফলে ধর্মী জ্ঞানের সঠিক চর্চা এবং পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকা কিংবা ধর্মী জ্ঞান শিক্ষায় আগ্রহ কমতির কারণে সমাজের শিশু সন্তানগুলো সঠিক শিক্ষা নিয়ে বড় হচ্ছে না। অন্যভাবে বললে বলা যায় যে, সমাজবস্থিত অভিভাবগগণ সন্তানদেরকে ইসলামী শিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ এবং ব্যবস্থাপনা না করায় সমাজের কোমলমতি শিশুগুলো জ্ঞানের আলোয় আলোকিত হতে পারছে না। এ কথা সত্য যে আমাদের সমাজের অধিকাংশ মানুষ নামায রোযায় আগ্রহী। তারা ইবাদতে আগ্রহী। কিন্তু সবাই তো যথাযথভাবে নামায পড়ে না এবং মানুষদেরকে নামাযের দাওয়াত দেয় না। অথচ সবাই মাঝে যদি নামাযের অভ্যাস গড়ে উঠতো এবং যারা পড়ে না তাদের কাছে নিয়মিত দাওয়াত পৌঁছান হতো তাহলে আমাগের সমাজ অনেকাংশই সংশোধিত হয়ে গড়ে উঠতো এবং সাবার মাঝে দীনের চেতনা বিরাজ করত। আর সমাজের বাচ্চারা দীনের প্রতি ঝুঁকতো। তাই আমার মতে করণীয় হলো-

  1. দীনি চর্চার ব্যপকতা ঘটান।
  2. সবার মাঝে দীনি চেতনার প্রসার ঘটান।
  3. সবার মাঝে দীনি পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষে সেমিনারের আয়োজন করা।
  4. বাচ্চাদেরকে ছোট্ট বয়স থেকেই ধর্মের সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলার লক্ষে তাদের জন্য ধর্মীয় শিক্ষা নিশ্চিত করা, ইত্যাদি।
তাহলে আশা করি আমরা দায় এড়াতে পারব এবং সমাজের প্রতিটি শিশুই প্রকৃত জ্ঞানে বড় হয়ে উঠবে। আর সমাজ হবে আলোকিত। ধন্যবাদ।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ