পুষ্টির অভাব দূর করে: আনারস পুষ্টির বেশ বড় একটি উৎস। আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাস। এসব উপাদান আমাদের দেহের পুষ্টির অভাব পূরণে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে: শুনতে অবাক লাগলেও আনারস আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে। কারণ আনারসে প্রচুর ফাইবার এবং অনেক কম ফ্যাট রয়েছে। সকালে আনারস বা সালাদ হিসেবে এর ব্যবহার অথবা আনারসের জুস অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর।
হাড় গঠনে: আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজ। ক্যালসিয়াম হাড়ের গঠনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ম্যাঙ্গানিজ হাড়কে করে তোলে মজবুত। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় পরিমিত পরিমাণ আনারস রাখলে হাড়ের সমস্যাজনিত যে কোনও রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।
দাঁত ও মাড়ি সুরক্ষায়: আনারসের ক্যালসিয়াম দাঁতের সুরক্ষায় কাজ করে। মাড়ির যে কোনো সমস্যা সমাধান করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন আনারস খেলে দাঁতে জীবাণুর আক্রমণ কম হয় এবং দাঁত ঠিক থাকে।
চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায়: বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায়, আনারস ম্যাক্যুলার ডিগ্রেডেশন হওয়া থেকে আমাদের রক্ষা করে। এ রোগটি আমাদের চোখের রেটিনা নষ্ট করে দেয় এবং আমরা ধীরে ধীরে অন্ধ হয়ে যাই। আনারসে রয়েছে বেটা ক্যারোটিন। প্রতিদিন আনারস খেলে এ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। এতে সুস্থ থাকে আমাদের চোখ।
হজমশক্তি বাড়ায়: আনারস আমাদের হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে বেশ কার্যকরী। আনারসে রয়েছে ব্রোমেলিন, যা আমাদের হজমশক্তিকে উন্নত করতে সাহায্য করে। বদহজম বা হজমজনিত যে কোনো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন আনারস খাওয়া অত্যন্ত জরুরি।
রক্ত জমাটে বাধা দেয়: দেহে রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয় এই ফল। ফলে শিরা-ধমনির (রক্তবাহী নালি) দেয়ালে রক্ত না জমার জন্য সারা শরীরে সঠিকভাবে রক্ত যেতে পারে। হৃদপিণ্ড আমাদের শরীরে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত সরবরাহ করে। আনারস রক্ত পরিষ্কার করে হৃদপিণ্ডকে কাজ করতে সাহায্য করে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
বর্গের বাহুর দৈর্ঘ্য তিনগুণ করলে ক্ষেত্রফল আটগুণ বৃদ্ধি পাবে।
ব্যাখাঃ-
বাহুর দৈর্ঘ্য a হলে ক্ষেত্রফল a²
তিনগুণ বাড়ানোর ফলে নতুন বাহুর দৈর্ঘ্য = ৩a
নতুন বাহুর বর্গের ক্ষেত্রফল= (3a)² = 9a²
ক্ষেত্রফল বাড়ল = (9a²-...
আমরা জানি, বায়ুতে শব্দের বেগ প্রায় 332 ms-2
আর পানিতে শব্দের বেগ প্রায় 1450 ms-2.
যা বায়ুর বেগের প্রায় 4.5 গুণ।
তাই পানিতে শব্দের বেগ নির্ণয় করতে অনেক সময় ৪.৫ দিয়ে গুণ করে...
অবশ্যয় দেশী ফার্মের(বাড়িতে আমাদের মা রা যে গুলা পালোন করে) মুরগির দিমের পুষ্টি বেশি। কারন এদের কোন ওষুধ খাওয়ান হয় না। কিন্তু পাকিস্তানি মুরগি পালোনে ওরা ওষুধ খাওয়াই।
বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ পরিবারই কৃষিজীবী। গ্রামীণ পরিবারের সদস্য সংখ্যার সিংহভাগই সুষম খাদ্যের অভাবে অপুষ্টির শিকার। যারা দু’বেলা পেট পুরে খেতে পায় না তারাই যে শুধু পুষ্টিহীনতায় ভোগে তা...
না রান্না করলে বা পিঠা বানালে নারকেলের গুনাগুন অটুট থাকবে না।। কারন তাপ প্রয়োগে সেখানে অনেক ক্রিয়া-বিক্রিয়া সম্পন্ন হয় এবং পদার্থের ঘনত্বের হেরফের হতে পারে।। গুনাগুন অটুট থাকবে না।।