১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত হয় বছরে চারবার: ৩১ জানুয়ারি, ৩০ এপ্রিল, ৩১ জুলাই ও ৩১ অক্টোবর। বন্ড কেনার দুই মাস পার হওয়ার পর প্রাইজবন্ড ড্রর আওতায় আসে। ড্র অনুষ্ঠানের দুই বছর পর্যন্ত পুরস্কারের টাকা দাবি করা যায়। এর মধ্যে কেউ দাবি না করলে পুরস্কারের অর্থ তামাদি হয়ে সরকারি কোষাগারে ফেরত যায়। আপনি 'ড্র' এর ফলাফল দেখতে পারবেন পত্রিকায় অথবা বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েব সাইটে। আর যদি প্রাইজ বন্ডে পুরস্কার না পান, তবে যে কোন সময়ে প্রাইজ বন্ডের সমমূল্যের টাকা সরকারি/বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে অথবা পোস্ট অফিসেও ভাঙ্গাতে পারবেন। প্রাইজবন্ড এর পুরষ্কারঃ (ক) ৬,০০,০০০ টাকার প্রথম পুরস্কার একটি (খ) ৩,২৫,০০০ টাকার দ্বিতীয় পুরস্কার একটি (গ) ১,০০,০০০ টাকার তৃতীয় পুরস্কার দু'টি (ঘ) ৫০,০০০ টাকার চতুর্থ পুরস্কার দু'টি ও (ঙ) ১০,০০০ টাকার পঞ্চম পুরস্কার চল্লিশটি। প্রাইজ বণ্ডের বাহকই বণ্ডের মালিক। এর কোন মালিকানা নেই। বন্ড কিনতে কোনো রকম জাতীয় পরিচয়পত্র লাগে না তবে পুরস্কারের টাকা তুলতে গেলে বন্ডের রশিদ, জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, ব্যাংক হিসাবের বিবরণ, নমিনি এবং প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সনাক্তকারীর স্বাক্ষর লাগবে। ধন্যবাদ
সূত্রঃ জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর।