হস্ত মৈথুন করা কবীরা গুনাহ। তাছাড়াও হস্ত মৈথুন করলে বীর্য তরল হয়ে যায়। আর এতে শুক্রাণুর সংখ্যাও হ্রাস পায়। তাই হস্ত মৈথুন পরিহার করাই ভালো। মনে রাখবেন, একজন স্বাভাবিক সুস্থ সবল পুরুষের বীর্য থেকে প্রায় ৪২ কোটির মত শুক্রাণু পাওয়া যায়। তবে, যদি কোনো পুরুষের বীর্য থেকে ২০ কোটির কম শুক্রাণু পাওয়া যায় তবে তার পক্ষে সন্তানের জন্ম দেওয়া সম্ভব নয়। তাই যদি আপনি খুব বেশি হস্ত মৈথুন করেন আর যদি আপনার বীর্য থেকেও ২০ কোটির কম শুক্রাণু পাওয়া যায়, তবে আপনার পক্ষেও সন্তান জন্ম দেওয়া সম্ভব নয়।
হস্তমৈথুনের ফলে যে ধরনের সমস্যা
দেখা দিতে পারে :
– পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যেসব
সমস্যায় ভুগতে পারে তার মধ্যে
একটি হল নপুংসকতা (Impotence)।।
অর্থাৎ ব্যক্তি যৌন সংগম স্থাপন
করতে অক্ষম হয়ে যায়।পুরুষ হস্তমৈথুন
করতে থাকলে সে ধীরে
ধীরেনপুংসক(Impotent)হয়ে যায়।
– অকাল বীর্যপাত( Premature
Ejaculation) অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে
বীর্যপাত ঘটে। ফলে স্বামী তার
স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়।
বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী
হয় না।।
– Temporary Oligospermia।।Oligospermia
হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে
যায়। তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা
হয় ২০ মিলিয়নের কম। [২ কোটি]।
যার ফলে Male infertility দেখা দেয়।
অর্থাৎ সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার
দেখা দেয়। একজন পুরুষ যখন স্ত্রী
গমন করেন তখন তার থেকে যে বীর্য
বের হয় সে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা
হয় ৪২ কোটির মত।
স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে কোন পুরুষের
থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু
বের হয় তাহলে সে পুরুষ থেকে কোন
সন্তান হয় না।।অতিরিক্ত হস্তমৈথুন
পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।