বিঃদ্রঃ ইমার্জেন্সি পিল কয়েকটা কোম্পানির আছে যা ৭২ ঘন্টার মধ্যে খেতে হয় আর কয়েকটা কোম্পানির তৈরি করা পিল আছে যা ১২০ ঘন্টার মধ্যে খেতে হয়। এগুলোর সফলতার হার ৭০% – ৯৫% অর্থাৎ এগুলো সবসময় কাজ নাও করতে পারে। অন্যদিকে স্পার্ম ৭ দিন পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে ডিম্বানুর অপেক্ষায়। ৪২-৬০ দিনের মধ্যে প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিট দিয়ে প্রেগন্যান্সি সম্পর্কে প্রায় পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়া যায়। এখন যদি টেস্ট কিট দিয়ে পজিটিভ ফল পান, তাহলে ভাল ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবরশন করানোর জন্য। হাতুড়ে ডাক্তারের বা কবিরাজ ইত্যাদির পরামর্শ নিতে যাবেন না, এতে স্ত্রীর মৃত্যুর ঝুঁকি থাকে।