প্রতিদিন চুলকানির স্থান পরিষ্কার রাখুন। কোন অবস্থাতেই অপরিষ্কার থাকবেন না। গোসলের সময় জীবাণুনাশক সাবান দিয়ে আক্রান্ত স্থান ভালভাবে ধুয়ে ফেলুন এবং অবশ্যই লক্ষ্য রাখুন সাবানটি যেন আপনার পরিবারের অন্য কোন সদস্য ব্যবহার না করে। নাহলে উনারাও আক্রান্ত হবেন। উক্ত স্থানে চুলকালে চুলকাবেন না । যত বেশি চুলকাবেন হিতে বিপরীতে শরীরের বিভিন্ন স্থানে এই সমস্যা ছড়িয়ে পড়বে। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আক্রান্ত স্থানে এন্টিফাঙ্গাল ক্রিম ব্যবহার করুন। ফার্মেসিতে গিয়ে আপনার সমস্যার কথা গুলো খোলাখুলি বলে ঔষধ খোঁজ করুন। কিছু ওষুধ রয়েছে যা বিনা প্রেসক্রিপশনেই আপনি যে কোন ফার্মেসিতে পেয়ে যাবেন। চুলকানি রোগ থাকা অবস্থায় আপনার বিছানাপত্র আলাদা করে রাখুন। বিছানা বালিশ চাদর পরিষ্কার রাখবেন। বেশি চুলকানি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।