বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ছেঁড়া–ফাটা নোট যদি বদলযোগ্য হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকে এসেও বদলে নেওয়া যায়। অবস্থাভেদে ১০০ ভাগ, ৭৫ ভাগ, ৫০ ভাগ রিফান্ড করা হয়। সাধারণত ৫১ শতাংশের কম ছেঁড়া থাকলে নোটের পুরো মূল্যমানই প্রদান করা হয়। তবে একটি নোটের অর্ধেকও কম অংশ থাকলে, তা আর রিফান্ড করা হয় না। এ ছাড়া দেশের সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের যেকোনো শাখায় গিয়ে বদল করে নেওয়া যায়।
সবচেয়ে উত্তম বাংলাদেশ ব্যাংক ও সোনালি বাংক, সেখানে পুরনো ও ছেড়া টাকা বদলে দেয়ার জন্য আলাদা বিভাগ রয়েছে। কিছু কিছু প্রাইভেট কমার্সিয়ায়াল ব্যাংকও এই সুবিধা প্রদান করে থাকে তবে তা সিমীত আকারে। তবে আপনার টাকাটা যদি পরিপুর্ণই ২ ভাগ হয়ে গিয়ে থাকে তবে আপনাকে যথাযথ প্রক্রিয়ায় আবেদন করে এ সুবিধা কেবলমাত্র বাংলাদেশ ব্যাংক ও সোনালি বাংক থেকেই নিতে হবে। বলা বাহূল্য সোনালি ব্যাংকের কেবলমাত্র স্থানীয় প্রধান শাখাই এ সুবিধা প্রধান করে থাকে।