রাসায়নিক দ্রব্য সংরক্ষণ ও ব্যবহারে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা জরুরি হওয়ার কারণ কী?

(ক) গাড়ির গতি কমিয়ে রাস্তার দু-পাশে ভালোভাবে দেখে-শুনে সতর্কতার সাথে অগ্রসর হতে হবে।(খ) রাস্তা পারাপারের অপেক্ষায় কোনো শিশু থাকলে তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।

রাসায়নিক দ্রব্য শোষণের সৃষ্ট বিষ ক্রিয়ার জন্য এক্টিভেটেড চারকোল ব্যবহৃত হয়।

রাসায়নিক দ্রব্য ও জৈব এবং পোলার হলে এসিটোন ব্যবহার করা হয়।

রাসায়নিক দ্রব্য সংগ্রহ ও তা দিয়ে পরীক্ষণের পূর্বে রাসায়নিক পদার্থের কার্যকারিতা জানা অত্যাবশ্যক।

অনুচক্রিকা থেকে নিঃসৃত রাসায়নিক দ্রব্য হলো থ্রোম্বোপপ্লাস্টিন।

রাসায়নিক পদার্থের ক্ষেত্রে ভালো ফলাফলের জন্য অত্যন্ত জরুরি পরিমিত ব্যবহার।

কার্বন-ডাই-অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, সালফার ডাই-অক্সাইড, বিভিন্ন এসিড, বিভিন্ন ভারী ধাতু (যেমন-পারদ, লেড, আর্সেনিক, কোবাল্ট ইত্যাদি) সহ আরও অনেক ধরণের রাসায়নিক দ্রব্য আমাদের পরিবেশের ক্ষতিসাধন করছে।

রসায়ন পরীক্ষাগারে ঢোকা থেকে শুরু করে বের হওয়া পর্যন্ত প্রতিটি পদক্ষেপে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।

যে কোনো রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের আগেই আমাদের জেনে নিতে হবে সে রাসায়নিক দ্রব্যটি কোন প্রকৃতির। সেটি কি বিস্ফোরক অথবা দাহ্য নাকি তেজস্ক্রিয়।

একটি রাসায়নিক দ্রব্য বিস্ফোরক অথবা দাহ্য নাকি তেজস্ক্রিয় সেটা বোঝানোর জন্য রাসায়নিক পদার্থের বোতল বা কৌটার লেবেলে এক ধরনের সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়।