Answered Oct 05, 2019
সমযোজী যৌগসমূহের মধ্যে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক আয়ন থাকে না, ফলে সমযোজী যৌগসমূহ বিদ্যুৎ অপরিবাহী।
সমযোজী যৌগ ২ প্রকার।
সমযোজী বন্ধনের শেয়ারকৃত ইলেকট্রন যুগলকে বলা হয় বন্ধন ইলেকট্রন যুগল
আয়নিক যৌগের তুলনায় সমযোজী যৌগ কম গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক বিশিষ্ট হয় হচ্ছে সমযোজী যৌগের দুর্বল ভ্যান্ডারওয়াল বল বিদ্যমান।
HF সমযোজী যৌগে পোলারিটির সৃষ্টি হয়।
সমযোজী যৌগ সমযোজী বন্ধন দ্বারা গঠিত হয়।
দুটি ধাতু পরস্পরের মধ্যে সমযোজী যৌগ গঠনের কারণ হচ্ছে এদের তড়িৎ ঋণাত্মক মান প্রায় কাছাকাছি।
ইলেকট্রন শেয়ারের ভিত্তিতে সমযোজী বন্ধন ৩ প্রকার।
সমযোজী অণু গঠনকারী প্রতিটি পরমাণুই অধাতু।
সমযোজী যৌগের অণুসমূহ যে বিশেষ শক্তি দ্বারা আবদ্ধ থাকে তাকে বলে ভ্যানডার ওয়ালস আকর্ষণ শক্তি।
রক্ত ও ভূপৃষ্ঠের পানিতে বাইকার্বনেট আয়ন থাকে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন