কথা বলা শুরুর বয়সী শিশুর মধ্যে ১৫ থেকে ২৫ শতাংশের ভাষা ব্যবহারে সমস্যা দেখা দেয়। সাধারণত ছেলে শিশুদের তুলনায় মেয়ে শিশুরা দ্রুত কথা বলতে শেখে। যদি কোনো শিশু ১৮ থেকে ২০ মাস পার হওয়ার পরও দিনে ১০টির কম শব্দ বলে বা ২১ থেকে ৩০ মাস পার হওয়ার পর দিনে ৫০টিরও কম শব্দ বলে তাহলে বুঝতে হবে সমস্যা আছে।
বংশগত কারণে অনেক সময় শিশুরা দেরিতে কথা বলা শুরু করতে পারে।মস্তিষ্কের জন্মগত ত্রুটি, প্রসবকালীন জটিলতা, ভীষণ জ্বর, খিঁচুনি, জীবাণু সংক্রমণ ইত্যাদি শিশুর কথা বলার বাধা হতে পারে। সঠিক সময়ের পূর্বেই জন্মগ্রহণ করা, কম ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ করা এবং জন্মের সময়ে চিকিৎসাগত কোন সমস্যার কারণে শিশুর ভাষার দক্ষতা অর্জনে বিলম্ব হতে পারে।আবার শিশুর মানসিক প্রতিবন্ধকতা থাকলেও শিশু দেরিতে কথা বলা শেখে।
যেসব শিশু চোখে চোখে তাকায় না এবং মনোযোগ কম, আবার কথাও বলছে না, তাদের ক্ষেত্রে আগে চোখে চোখে তাকানো ও মনোযোগ বৃদ্ধির বিভিন্ন কৌশলের ওপর গুরুত্ব দিন। যেমন- লুকোচুরি খেলা, কাতুকুতু দেওয়া, চোখে চোখে তাকিয়ে শিশুর পছন্দের ছড়াগান অঙ্গভঙ্গি করে গাওয়া।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিশুর সঙ্গে যতো বেশি পরিমান কথা বলা হবে, ততই সে দ্রুত কথা বলা শিখবে। আজকাল শিশুরা বেড়ে উঠছে একক পরিবারে। যেখানে বাবা-মা ছাড়া তার সঙ্গে কথা বলার কেউ থাকে না। আবার বাবা-মাও নিজ নিজ কাজে এত বেশি ব্যস্ত থাকেন যে ছোট শিশুটির সঙ্গে খুব বেশি কথা বলার সময় পান না। একারণেও শিশুরা দেরীতে কথা বলতে শেখে।
(তথ্যসূত্র - কিছু পরিমানে নেওয়া)
যোগাযোগ করতে পারেন----
(মিরপুর শিশু হাসপাতাল) মিরপুর, ঢাকা |
|
চেম্বার |
ফোন |
পপুলার কনসালটেশন সেন্টার-১ ঢাকা-১২০৫, বাংলাদেশ সাক্ষাতের সময়ঃ বিকাল ৬টা- রাত ৯ টা |
রোগী দেখানোর সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগঃ ফোনঃ ৯৬৬৯৪৮০-৮৯,৯৬৬১৪৯১-৩ মোবাইলঃ ০১৫৫৩-৩৪১০৬০-১ ০১৭৬৪৪৮৩৮৫৮-১৬ ব্যক্তিগতঃ ০১৮১৯-২৪২৮৫০ |
ছবিসূত্র-(এখানে) |