জারিত হওয়া মানে ধনাত্নক চার্জের সংখ্যা বৃদ্ধি আর
বিজারিত হওয়া মানে ঋনাত্নক চার্জের সংখ্যা বৃদ্ধি ৷
কোনো মৌল ইলেকট্রন ত্যাগ করে ধনাত্নক চার্জে পরিণত হয়৷ এর মাধ্যমে মৌলটি জারিত হয়৷
যেমনঃ Na - e → Na+
আবার কোনো মৌল ইলেকট্রন গ্রহণ করে ঋনাত্নক চার্জে পরিণত হয়৷ এর মাধ্যমে মৌলটি বিজারিত হয়৷
যেমনঃ Cl + e → Cl-
ধাতুসমূহ (বিজারক) ইলেকট্রন ত্যাগ করে জারিত হয় এবং অধাতুসমূহ (জারক) ইলেকট্রন গ্রহণ করে বিজারিত হয়৷