দেয়া আছে,
চতুর্ভুজটির একটি কর্ণের দৈর্ঘ্য ১০ সেমি.
এবং কর্ণ থেকে বিপরিত শীর্ষের লম্ব দূরত্ব ৮ সেমি. ও ৪ সেমি.
এখানে, কর্ণটি চতুর্ভুজটিকে দুটি অসমান ত্রিভুজে বিভক্ত করেছে যার-
১ম ত্রিভুজের ভুমি= চতুর্ভুজটির কর্ণের দৈর্ঘ্য = ১০ সেমি.
এবং ১ম ত্রিভুজের উচ্চতা = শীর্ষ বিন্দু থেকে কর্ণের লম্ব দূরত্ব = ৮ সেমি.
সুতরাং ১ম ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = (০.৫* ভুমি* উচ্চতা) বর্গ একক
= ০.৫*১০*৮ বর্গ সেমি.
= ৪০ বর্গ সেমি.
আবার,
২য় ত্রিভুজের ভুমি= চতুর্ভুজটির কর্ণের দৈর্ঘ্য = ১০ সেমি.
এবং ২য় ত্রিভুজের উচ্চতা = শীর্ষ বিন্দু থেকে কর্ণের লম্ব দূরত্ব = ৪ সেমি.
সুতরাং২য় ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = (০.৫* ভুমি* উচ্চতা) বর্গ একক
= ০.৫*১০*৪ বর্গ সেমি.
= ২০ বর্গ সেমি.
এখন,
চতুর্ভুজটির ক্ষেত্রফল =(১ম ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল +২য় ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল ) একক
=( ৪০ + ২০ ) বর্গ সেমি.
= ৬০ বর্গ সেমি.
সুতরাং নির্ণেয় চতুর্ভুজটির ক্ষেত্রফল = ৬০ বর্গ সেমি.