ধাতুর অক্সাইডে পরিণত করা হলে ধাতুকে কার্বন-বিজারন পদ্ধতিতে খুব সহজেই নিষ্কাশন করা যায়। কার্বন বিজারন পদ্ধতিতে ধাতুর অক্সাইড ও কার্বন বিক্রিয়া করে মুক্ত ধাতু ও কার্বন-ডাইঅক্সাইড বা কার্বন মনোক্সাইড উৎপন্ন হয়।
এজন্য প্রথমে ধাতুকে ধাতব অক্সাইডে পরিণত করে নিতে হয়।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ধাতু নিষ্কাশনের সময় আকরিককে ধাতব অক্সাইডে রুপান্তর করা হয় কারণ এতে খুব সহজেই কার্বন বিজারণ পদ্ধতিতে ধাতব অক্সাইডকে মুক্ত ধাতুকে রুপান্তর করা যায়।(এক্ষেত্রে ধাতুকে ধাতব অক্সাইডে রুপান্তর করা হয় না)।বিক্রিয়ার সাহায্যে এই ধারণা ভালোভাবে বুঝা যায়।
PbS+O2--------------PbO+SO2(বিক্রিয়াটিতে অবশ্যই তাপ দিতে হবে)।এরপর,
2PbO+C--------------2Pb+CO2
এভাবে ধাতু নিষ্কাশন সহজে করা যায়।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
যেসকল ধাতব পদার্থ অন্য কোনো মৌলকে ইলেকট্রণ প্রদান করে বন্ধন গঠন করতে সক্ষম তাদের সক্রিয় ধাতব বলে। অপরদিকে যারা রাসায়নিকভাবে নিষ্ক্রিয় তাদের অসক্রিয় বা নিষকিয় ধাতু বলে যেমন স্বর্ণ।
অবশ্যই আয়নিক বন্ধন।কারণ এই বন্ধনে একটি ধাতু ও অধাতুর মধ্যে ইলেকট্রন গ্রহণ-বর্জনের মাধ্যমে বন্ধনে আবদ্ধ হয়।তাই এর আয়নিকরণ শক্তিও বেশি।তাই এই বন্ধন বেশি শক্তিশালী।
এই বাক্যটা সাধারণত অর্থের সাথে সঙ্গতি রেখেই ট্রান্সফরমেশন করতে হবে। তাই এটার তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য নিয়ম নাই। মজার কথা হচ্ছে simple, complex, compound এ নিয়ম দিয়ে খুব বেশি সমাধান করা...
Anode এ উৎপন্ন অক্সিজেন গ্যাস কার্বন এর সাথ এ বিক্রিয়া করে কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন করে । ফলে অ্যানোড ক্ষয়প্রাপ্ত হয় । তাই বারবার অ্যানোড পরিবর্তন করতে হয় অথবা একাধিক...