উভয়টিই ভাল কাজ করে। তবে অনেক ক্ষেত্রে ব্যক্তিভেদে কার্যকারীতা বিভিন্ন হতে পারে। আপনি উভয়টিই টেস্ট করতে পারেন। তারপর ফলাফল দেখে continue করতে পারেন। আপনার প্রতি শুভ কামনা রইল।
একজন এ্র্যাজমা রোগী মারাত্তক আকার ধারন করলে তার শ্বাস কষ্ট প্রচন্ডভাবে বেরে যাবে, দম বন্ধ হয়ে আসবে তখন ডাক্তারের স্বরনাপন্ন না হলে রোগী মারাও যেতে পারে।
ঔষধটি ডাক্তার রোগীর অবস্থার বা রোগের ধরনের উপর নির্ভর করে নির্ধারিত করে কয়টি খেতে হবে। যেমন- আমাকে ডাক্তার দিয়েছিল--
১+১+১+১→৭ দিন
১+১+১→৭ দিন
১+০+১→৭ দিন
০+১+০→৭ দিন
মোট→২৮ দিন খাওয়ার পরামর্শ দেন।
জটিল প্রশ্ন!!
আসলে, এটি নির্ভর করবে রোগের তীব্রতার ওপর।
কারো কম মাত্রার ওষুধ দিয়েই কাজ হয় আবার কারো হয় না। এক্ষেত্রে অনেকের বেশি মাত্রার ওষুধ লাগে।
এসব বিষয় চিকিৎসক ছাড়া আপনি বুঝতে পারবেন...
হা, খাওয়া যাবে।
তবে, আপনাদের প্রশ্নের ধরণগুলো আমি বুঝি না। এসব ওষুধের নাম নিশ্চয়ই কোন প্রেসক্রিপশনে পেয়েছেন তথা চিকিৎসক প্রেসক্রাইব করেছেন।
সবসময়, চিকিৎসকের দেয়া প্রেসক্রিপশন অনুসরণ করবেন। চিকিৎসক কে বিশ্বাস করবেন... প্লিজ!!