সত ইচ্ছার পাশাপাশি আইনি কঠোরতাও প্রয়োজন। সাপোজ : ডাকাতি করার শাস্তি দেওয়া হলো ৩০ বার কান ধরে উঠবস। প্রসাশনও এটা করছে। তখন দেখবেন ডাকাতি বারছে। কারন জানে ধরা পড়লে মাত্র ৩০ বার কান ধরে উঠবস করা শাস্তি না পড়লে বড়লোক। কিন্তু যদি নিয়ম করে নির্মম নৃশংসভাবে হত্যা তখন কমবে যখন এটার প্রয়োগ দেখবে তখন দূর্নীতি থাকবে না। উদাহরণ দিতপ পারি মাদকবিরোধী অভিযান এখন মাদক ব্যবসায়ী কয়জন আছে? মূলত দূর্নীতি দমনের জন্য প্রয়োজন সততা, কঠোরতা এবং বাস্তিবিক প্রয়োগ
দূর্নীতি দমনে প্রশাসনের সৎ ইচ্ছায় মূখ্য বিষয় নয়।প্রশাসনের পাশাপাশি মানুষের মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন।প্রশাসন যদি সৎ ভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করে তাহলে সহজেই দূর্নীতি দমন সম্ভব। এজন্য প্রশাসনকে দক্ষতার সহিত কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।যাতে কেউ দূর্নীতি করতে না পারে বা সুযোগ না পায়। আর মানুষকে দূর্নীতির সংস্পর্শ থেকে দুরে থাকতে হবে। প্রশাসন যাতে তাদের কার্যক্রমের জন্য মানুষের কাছে ঘুষ চাইতে না পারে।মানুষ যেন তাদের সুযোগ ভোগের সুবিধার্থে ঘুষ না দেয়। এভাবে দিপাক্ষিক সচেনতাই দূর্নীতি দমন করতে পারে।এখানে কোন পক্ষের দূর্বলতা থাকলে দূর্নীতি দমন সম্ভব নয়।