Answered Oct 03, 2019
টার্বাইনের মাধ্যমে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পে শক্তি ও চৌম্বক শক্তির সমন্বয় ঘটানো হয়।
আণবিক শক্তি কমিশন থেকে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন নামকরণ করা হয় 1988 সালে
একটি সাধারণ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে প্রদত্ত শক্তির প্রায় ৭০% পরিমাণ শক্তি অপচয় হয়
পৃথিবীর উপর সূর্যের আকর্ষণ শক্তি চাঁদের শক্তির ৪/৯ ভাগ।
প্রবাহিত পানির স্রোত থেকে যান্ত্রিক শক্তি সংগ্রহ করে চৌম্বক শক্তির সমন্বয়ে উৎপাদন করা হয় বিদ্যুৎ।
পারমাণবিক শক্তির ধ্বংসলীলা নিউক্লিয়শক্তির রূপান্তর ভিন্ন আর কিছুই নয়।
ফিশন বিক্রিয়ায় এক টন ইউরেনিয়াম হতে প্রাপ্ত শক্তি দশ লক্ষ টন কয়লা পোড়ানো শক্তির সমান।
নিউক্লিয় বিক্রিয়ায় ইউরোনিয়ামের সাথে নিউট্রনের বিক্রিয়া ঘটানো হয়।
যখন চৌম্বক পরমাণু গুলোর মধ্যে প্রবল চৌম্বক ক্ষেত্র কাজ করে তখন তাকে বলে আণবিক চৌম্বক ক্ষেত্র।
তড়িৎবাহী সলিনয়েডের চৌম্বক ক্ষেত্রে দন্ড চুম্বকের মত।
জলবিদ্যুৎ প্রকল্পে পানির স্রোতের সাহায্যে ঘোরানো হয় টার্বাইন।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন