Answered Oct 02, 2019
চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের ২ টি খণ্ড।
‘কাব্যের মূল রূপ হল বক্রোক্তি, এই বক্রোক্তিই কাব্যের প্রাণ’ বলেছেন কবি কুন্তক।
দ্বিজমাধবের "চণ্ডীমঙ্গল" কাব্য চট্টগ্রামে "জাগরণ পালা" নামে পরিচিত।
সংস্কৃত খণ্ড শ্লোকের প্রাচীনতম সংকলন গ্রন্থ কবীন্দ্রবচনসমুচ্চয়।
“স্বাধীনতা,(সম্মুখ সমরের যোদ্ধাদের অভিজ্ঞতা)-১ম খণ্ড” গ্রন্থটি ২০০৭ সালে প্রকাশিত হয়।
শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে কৃষ্ণ ও রাধার মধ্যে পারস্পরিক কথোপকথনের সূচনা হয় দান খণ্ড থেকে।
চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের আদি কবির নাম মাণিক দত্ত।
মুকুন্দ চক্রবর্তী রচিত চণ্ডীমঙ্গল কাব্যটির প্রকৃত নাম অভয়ামঙ্গল।
মুক্তারাম সেন রচিত ‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যটির নাম সারদামঙ্গল।
মুকুন্দ চক্রবর্তীর ‘অভয়ামঙ্গল’ এর বনিক খণ্ড অবলম্বনে লেখা মহাশ্বেতা দেবীর উপন্যাসটির নাম বেনেবউ।
খণ্ড বিশেষ্য শব্দটির বিশেষণ রূপ খণ্ডিত।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন