আপনি রসায়ন ,পদার্থের জন্য একটা প্রাইভেট টিচার রাখতে পারেন। এতে আপনার অনেক হেল্প হবে। তাছারা , সবচেয়ে বড় কথা হল নিজের চেষ্টা। আপনি রসায়নের পর্যায় সারণি ভালো ভাবে মুখস্থ করে ফেলুন।এবং পদার্থের অংকগুলো ভালো ভাবে আয়ত্ত করুন। আর অন্য সাবজেক্টকে ও অবহেলা করবেন না। আপনি আপনার চতুর্থ সাবজেক্টটি একটু ভালো করে পড়বেন এতে আপনার রেজাল্ট ভালো হবে । আর হ্যা, বাংলা1-2,ধর্ম, সমাজ, এগুলো একটু মন দিয়ে পড়বেন।
আপনাকে সর্বপ্রথম এটা বিশ্বাস করতে হবে যে কোনোকিছুই কঠিন নয়।এরপর যা যা করবেন: রসায়ন: নবম-দশমের রসায়নে মুল যে বিষয়বস্তু সেগুলো হলো পর্যায় সারণি, যোজ্যতা, জারণ-বিজারণ ও গানিতিক ব্যাখা। আপনাকে অবশ্যই পর্যায় সারণি, পদার্থের অবস্থান, পদার্থের গঠন, রাসায়নিক বন্ধন, ও এসিড ও ক্ষার সমতা এই অধ্যায় গুলি ভাল ভাবে পড়তে হবে।এবং বিশেষ করে পর্যায় সারণিতে মৌলের প্রতিক, আপেক্ষিক পারমানবিক ভর জারণ সংখ্যা ও ইলেকট্রন বিন্যাস জানা থাকতে হবে। এগুলা জানা থাকলে রসায়নের বেশিরভাগ অর্ধায় সহজ মনে হবে।এজন্য প্রথমেই পর্যায় সারণির প্রতি গুরুত্ব দিন। পদার্থবিজ্ঞান:নবম-দশম শ্রেনীর পদার্থবিজ্ঞানে পদার্থবিজ্ঞানের কিছু সংখ্যক বিষয়াবলী আলোচনা করে হয়েছে। পরবর্তীতে এগুলোর ব্যাখ্যা সহকারে পাবেন। এজন্য আপনাকে মুলত ভৌত রাশি, মৌলিক রাশি ও তাদের একক সমুহ, বৈজ্ঞানিক প্রতিক ও সংকেত সমুহ, বৈজ্ঞানিক সুত্রাবলি যেমন নিউটনের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় সুত্রাবলি, কাজ, ক্ষমতা ও শক্তি প্রতিবিম্ব, ফোকাস দুরত্ব ইত্যাদি বিষয়সমুহে গুরুত্ব দিতে হবে। এবং পদার্থ ও রসায়নে ভাল করতে হলে অবশ্যই এদের ওপর যথেষ্ট সময় দিতে হবে। তাহলে অবশ্যই ভাল রেজাল্ট করতে পারবেন। আর নবম-দশম শ্রেনীতে যদি এই বিষয়বস্তু সমন্ধে সম্যক জ্ঞান ধারণা অর্জন না করতে পারেন তাহলে পরবর্তী শ্রেনি সমুহে বিপদে পড়তে পারেন।
আমার মতে আপনার করণীয়
রসায়নের জন্য: