ক্লাস ১৩ এ পড়ুয়া মেয়ে।প্রায় ৩ বছর প্রেম করার পর যখন মেয়ের পরিবার মেয়েকে বিয়ে দিতে চায়।তখন মেয়ে ছেলেটাকে বললে।ছেলেটা মেয়েকে নিয়ে সোজা বাড়িতে চলে যায়।তখন  প্রায় সন্ধ্যা ৬:৩০ বাজে।ছেলের বাবা তার বন্ধুর মেয়ের সাথে আগেই বিয়ের কথা দিয়ে রেখেছিল।তাই ছেলে যখন মেয়েকে নিয়ে যায়।ছেলের বাবা তখন বাড়ি ছিল না।সে প্রায় রাত ১০ টায় বাড়ি আসে।এসে জানতে পারে তার ছেলে একটা মেয়েকে নিয়ে এসেছে গ্রামের ঘটনা।তাই রাত হয়ে গিয়েছিল রাতে কিছু বলেনি।কিন্তু ছেলে রাত প্রায় ২ টার দিকে মেয়ের কক্ষে যায়।ইমোশনাল কথা বলে তার সাথে যৌন মিলন করতে চায়।মেয়ে বাধা দিলে ছেলে জোড় করে তার সাথে যৌন মিলন করে।তখন মেয়ের চিৎকার শুনে পরিবারের সবাই আসে এবং ছেলের বাবা ছেলেকে ঐ সময় পালিয়ে যেতে বলে।আর মেয়ের ফোন থেকে সিম  আগেই খুলে নিয়েছিল।মেয়ে পক্ষ মেয়ের খোজ করলে তার বান্ধবির কাছ থেকে জানতে পারে ঐ ছেলের কথা।আর তখন মেয়ের বাবা সমঝোতা করতে চাইলে।ছেলের বাবা বলে আপনার মেয়ে কোথায় আমি জানিনা।আমার ছেলের ঢাকা গেছে জরুরি কাজে।ওর সাথে গেলে ঢাকা থেকে খুজে আনেন।১৯ তারিখে মেয়ে নিখোজ হয়।আর ২১ তারিখে রাত ১০ টার দিকে মেয়ে ফোন করে জানায় সে ঐ বাড়িতেই আছে।তখন মেয়ের বাবা থানায় গিয়ে মামলা করে।আর ঐ রাতেই পুলিশ মেয়েকে গুরুতর   
অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করে।মেয়েকে ছেলের বাবা অনেক টরচার করেছে।মেডিকেল টেস্ট এ রেপ প্রমান হয়েছে। ছেলের বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক ইউপি চেয়্যারম্যন।এবং এমপি ছেলের আত্বীয়।তাই ছেলের বাবা কোন সমঝোতা করেনি।

শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

অবশ্যই,শাস্তি হবে।কারণ:এই দেশে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ ব্যবহার হয়।যদি কোন ব্যক্তি যৌন লালসা চরিতার্থ করায় কোন নারীকে ধর্ষণ বা হেফাজতে রাখেন তাহলে উক্ত ব্যক্তির কমপক্ষে ১০ বছর সশ্রম কারাদন্ড দেওয়া হবে ও অতিরিক্ত অর্থদন্ডও হবে।আমাদের দেশের আইন এখনও অপরাধীকে শাস্তি প্রদান করে।সে এমপি বা রাষ্ট্রপতি হক তাতে কি হয়েছে।যে কোন ব্যক্তি নারী ও শিশু নির্যাতন করবে।সেই ব্যক্তি শাস্তি ভোগ করতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ