তিন হাজার টাকার অ্যান্ড্রয়েড ফোন কি ৪০০০ টাকার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের মত হবে।যেমন সবকিছু সার্ফোট করবে?

অ্যান্ড্রয়েড ও ট্যাব ব্যবহারের দিক দিয়ে অ্যান্ড্রয়েড ভাল।আর সবকিছু সাপোর্ট করে ভার্সন,র্যাম এবং রম এর উপর নির্ভর করে।অ্যান্ড্রয়েড বা ট্যাবের উপর নয়।অ্যান্ড্রয়েড সহজেই দীর্ঘদিন ব্যবহার করা যায়।

আপনার যেটা ভাল লাগে সেটা কিনুন, তবে দুটোই Android version..... আর ট্যাবের সুবিধা হলো ট্যাব অনেক বড় ডিসপ্লে পাবেন।

ট্যাবটা যদি এনড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম এ বানানো হয়ে থাকে তবে এর সফটওয়ার বা আপ্লিকেশন গুলো এনড্রয়েড মোবাইল এ চলবে।

এন্ড্রোয়েড অপারেটিং সিস্টেম যুক্ত ট্যাবের apps গুলো এন্ড্রোয়েড ফোনে ব্যবহার করতে পারবেন । কিন্তু ram এর তারতম্যের কারণে ট্যাবের সকল apps , 4000 টাকা মূল্যের এন্ড্রোয়েড ফোনে ভালোভাবে রান করবে...

4,000 টাকা মূল্যের ফোনে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ শিখতে পারবেন না।  গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে প্রয়োজন হয় ভালো মানের ফটোশপ এবং সেই সাথে লাগে ইলাস্ট্রেটর সফটওয়্যার যা ব্যবহার করতে প্রয়োজন হয় কম্পিউটার।

না করবে না, তবে otg সাপোটার ফোনে কিছুটা সাফোট করে।

ভাল এবং খারাফের পার্থক্য রয়েছে

মোবাইলের ভার্সন আর র্যাম, রম, স্কিন রেজুলুশন যদি সমান থাকে তাহলে হবে। দামের ব্যাবধান যদি ৪০০-৫০০ থাকে তাহলে দুটি আলাদা ব্র্যান্ডের মোবাইল পারফরম্যান্স এক হতে পারে। তবে এত বেশি ব্যবধান...

যেটা দামি সেটা অবশ্যয় বেশী দিন টিকবে!

আপনি xiaomi readmi a1 কিনতে পারেন এটি খুবই ভালো ফোন