বর্তমান পদ্ধতিতে প্রতি প্রশ্নে নাম্বার কয়েক অংশে ভাগ করা থাকে।
যেমন ৪ নাম্বারের একটি গাণিতিক সমস্যার ক্ষেত্রে ডাটা উল্লেখ করে সূত্র পর্যন্ত যেতে পারলে ১ নাম্বার, পরবর্তী প্রসেস এবং ক্যালকুলেশনে ২ নাম্বার এবং চূড়ান্ত উত্তরে ১ নাম্বার।
আপনার ক্ষেত্রেও যতটুকু সঠিক হয়েছে তার নাম্বার পাওয়া যাবে। শেষের দিকে ভুলের জন্য ২/৩ নাম্বার কাটা হতে পারে।