ইন্ডিয়ান পার্সপোট দিয়ে কম খরচ এ কোন দেশে যাওয়া যায়?

বিদ্যাুৎ সংযোগ নেই এই কথাটি একটি অফিসিয়াল ডকুমেন্টের নিয়ামাবলি মনে লিখিত পেশ করলেও হবে ,  ডকুমেন্টটি চেয়ারম্যান কর্তৃক সত্যায়িত করতে হবে।   জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, সদ্য তোলা ছবি,  ব্যাংক স্টেটমেন্ট, পেশা অনুযায়ী প্রমাণ পত্র, চেয়ারম্যান কর্তৃক...

না,,,, তবে দেশিটা ১কেজি আর ইন্ডিয়ানটা ২কেজির সমান মানে একটা তরকারিতে দেশি ৫০gm রসুন দিলে যে স্বাদ পাওয়া যায় সেখানে ইন্ডিয়ানটা ১০০ hm দিলেও দেশিটার মতো স্বাদ আসেনা 

রাশেদ লতিফ নামে একটি লোক আছে, মেহেরপুরে বাড়ি কিন্তু ভারতে থাকে আপনি তার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন । এটি ভারতে ছাড়া বাংলাদেশে পাওয়া যাবে না ।

আপনার যদি যথেষ্ট টাকা আর ভাল রেজাল্ট থাকে তাহলে পৃথিবীর যে কোন দেশের স্কুল/কলেজ লেভেলে ভর্তি হতে পারবেন আর এশিয়ার মধ্যে মালয়শিয়াতে খুব সহজেই যেতে পারবেন তবে এস এস সি...

ভাই আমিও একজন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, তাই আপনাকে ভালো যুক্তি দিচ্ছি,আপনি যদি laboratory medicine এ বি এস সি করেন, তাহলে কোন লাভ নেই কারন বাংলাদেশ এ এই বিষয়ে বি এস সি এর কোন পোস্ট নেই, তাই আমি বলি আপনি বায়োকেমিস্ট্রি তে অনার্স করতে পারেন, তাহলে আপনি মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এর পাশাপাশি বায়োকেমিস্ট্র হতে পারবেন,আর এই সাবজেক্ট এর অনেক জব আছে,আর স্যালারিও অনেক বেশী,, ধন্যবাদ

আপনি কোনো জব করতে পারবেন না

বাংলাদেশের পাসপোর্টে পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই ১৮ বছর হতে হবে। তাহলে আপনি পাসপোর্ট পেতে পারেন। আপনি বলছেন পাসপোর্ট করার সময় যদি ১৮ বছর দেওয়া হয় তাহলে কি বিদেশ যাওয়া যাবে।...

জন্মনিবন্দন কার্ড তৈরি করতে কোনো টাকা লাগবে না। প্রতিটি জনগনের এই কার্ডটি নেওয়ার অধিকার রয়েছে কিছু কিছু ক্ষেত্রের জন্য বাধ্যতামূলক ও রয়েছে।  এই জন্মনিবন্দন ইন্সু্্য করা হয় ইউনিয়ন পরিষদ থেকে।  যার জন্মনিবন্দন  তৈরি করবেন তার অভিবাকের যদি জন্মনিবন্দন বা জাতীয় পরিচয় পত্র থাকে অর্থাৎ সে যদি প্রকৃত পক্ষে উক্ত স্থানের বাসিন্দা হয় তাহলে ইউনিয়ন পরিষদ জন্মনিবন্দন করে দিতে বাধ্য।  সম্পূর্ণ বিনামূলে এই কার্ড প্রদান করা সরকারের বিধি মালার অন্তভূক্ত। তবে বেশির ভাগ পরিষদেই টাকার বিনিময় করা হয় যদিও এই টাকার পরিমান খুব সামান্য, ২০০/৩০০ টাকা। 

ইউরোপ মহাদেশে যেতে পারলে অনেক টাকা আয় করা যায়।  এশিয়ার মধ্য কুয়েতেও মোটা অঙ্কের পরিমান টাকা আয় করা যায়।  যে দেশেই কাজ করা হোক না কেন মূল হচ্ছে দক্ষতা এবং কাজের ধরন।  কোন দেশে যেতে কত টাকা টাকা খরচ হবে তা এভাবে নির্দিষ্ট করে বলা যায় না। 

শুধু প্রতিষ্ঠানিক খরচের দিক দিয়ে  সরকারী পলিটেকনিকে খরচ অনেক  কম এবং সুযোগ  সুবিধা (বৃত্তি) পেলে বৃত্তির টাকা বাদ দিলে কোনো খরচই নেই। ধরে নেওয়া হলো, কোনো প্রকার সুযোগ  সুবিধা দেওয়া হবে না এবং আপনার প্রশ্নের শর্তের ভিত্তিতে বলা যায় সরকারি পলিটেকরিকে  সেমিষ্টার ফি, বেতন, রেজিষ্ট্রেশন, ভর্তি ফি ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের বাধ্যতামূলকভাবে যত টাকা প্রদান করতে হবে তার হিসাবে ৪০/৫০ হাজার টাকা খরচ হতে পারে সর্বোচ্চ ৪ বছরে।  বেসরকারিভাবে এ হিসাবটি তিনগুনের ও বেশি।  প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভরশীল।