ArfanAli

Call
মশার রক্তে যেমন ম্যালেরিয়ার জীবাণু বিকশিত হয়, এইডসের ক্ষেত্রে তা হয় না।
এইডস ভাইরাস জীবন্ত প্রাণিকোষ ছাড়া বাঁচতে পারে না। যেহেতু মশার শরীরে এই ভাইরাস বাসা বাঁধতে পারে না, তাই মশা এইডসের বাহক হওয়ার যোগ্য নয়।
তার পরও প্রশ্ন ওঠে, আক্রান্ত রোগীর দেহের রক্ত মশার হুলের মাধ্যমে তাত্ক্ষণিক আরেকজনের দেহে কি প্রবেশ করতে পারে না?
ইনজেকশনের সুঁইয়ের মাধ্যমে যদি এইডস ছড়াতে পারে, তাহলে মশার হুলের মাধ্যমেও একই আশঙ্কা থাকবে না কেন?
এ বিষয়ে মহামারি বিশেষজ্ঞদের পরীক্ষায় দেখা গেছে, এইডস ভাইরাস সংক্রমণের জন্য একজনের দেহ থেকে আরেকজনের দেহে ন্যূনতম যে পরিমাণ রক্ত সঞ্চারিত হওয়া দরকার, সেটা ইনজেকশনের সিরিঞ্জে থাকতে পারে, কিন্তু মশার হুলে তা থাকে না।
মশা একজনকে হুল ফুটিয়ে আরেকজনের দেহে হুল ফোটাতে গিয়ে যে পরিমাণ রক্ত সঞ্চালন করে, তা এতই কম যে এইডস ছড়াতে হলে একই ব্যক্তির দেহে একসঙ্গে অন্তত কয়েক হাজার মশাকে কামড়াতে হবে, কিন্তু এটা অসম্ভব। তথ্যসূত্র: প্রথম আলো
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ