‘মনের ভাব প্রকাশের জন্য, বাগ্যন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত ধ্বনি দ্বারা নিষ্পন্ন, কোন বিশেষ জনসমাজে ব্যবহৃত, স্বতন্ত্রভাবে অবস্থিত, তথা ব্যক্যে প্রযুক্ত শব্দসমষ্টিকে ভাষা বলে।’- এ সজ্ঞাটি কে দিয়েছেন?

জিভের সামনের অংশ উপরের পাটি দাঁতের নিচের অংশকে স্পর্শ করে উচ্চারিত হয় দন্ত্য ধ্বনি।

জিভের সামনের অংশ উপরে গিয়ে শক্ত তালু স্পর্শ করে উচ্চারিত হয়- তালব্য দন্ত্যমূলীয় ধ্বনি

জিভ প্রসারিত হয়ে সাম্নের অংশ শক্ত তালু স্পর্শ করে উচ্চারিত হয়-তালব্য ধ্বনি।

জিভের পিছনের অংশ উঁচু হয়ে আলজিভের মূলের কাছাকাছি নরম তালু স্পর্শ করে উচ্চারিত হয় জিহবামূলীয় ধ্বনি।

যে ধ্বনি উচ্চারণে জিভ কম্পিত হয়- কম্পিত ধ্বনি বলে।

ঠোঁট ও নাকের ছিদ্রের সাহায্যে উচ্চারিত হয় 'ম' ধ্বনিটি।

বাংলা বর্ণমালার 'ৎ' বর্ণটি স্বতন্ত্রভাবে উচ্চারিত হয় না।

‘যে বইয়ে ভাষার বিচার ও স্বরূপের বিচার ও বিশ্লেষণ আছে, তা-ই ব্যাকরণ।’-এই সংজ্ঞাটি দিয়েছেন ডক্টর সুকুমার সেন।

আনন্দ বর্ধন রসধ্বনি কে শ্রেষ্ঠ ধ্বনি বলেছেন।

কোন বস্তুর উপর প্রযুক্ত বল এবং বলের দিকের বস্তুর অতিক্রান্ত দূরত্বের গুণফল দ্বারা পরিমাপ করা হয় কাজ।