আমি অনেক শিরক,কুফর,অবৈধভাবে দৈহিক মিলন করেছি।পরে কুরআন শরিফে হাত রেখে তওবা করেছিলাম যে আর কখনো শিরক,কুফরি,অবৈধভাবে দৈহিক মিলন,মোবাইলে খারাপ ছবি দেখবো না, করবোও না।কিন্তু প্রায় বছরখানেক পর আমি অবৈধভাবে দৈহিক মিলন করে ফেলি ও মোবাইলে খারাপ ছবি দেখা শুরু করি।শিরক,কুফরি করি নাই,ইনশা অল্লাহ করবোও না।এমতাবস্থায় আমি কি কাফের হয়ে যাবো? আমি কি চিরস্থায়ী জাহান্নামী হয়ে যাবো?আল্লাহ কি আর কখনোই আমাকে ক্ষমা করবে না?দয়া করে কুরআন ও হাদিস মোতাবেক আমার এই প্রশ্নগুলির উত্তর দিন।


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ভাই আপনাকে ততোটা বুঝাতে পারবোনা কারন ইসলামিক রিতিনিতি বেশি জানা নেই তবে যতটুকু জানি মহান আল্লাহতায়ালা দয়ালু ও ক্ষমাশীল তিনি তওয়াবাকারীকে পছন্দ করেন নেক মনে আল্লাহর কাছে মাফি চান ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন,,,নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল আপনাকে ক্ষমা করে দেবেন আর বেশি বেশি করে এই দোয়াটা পাঠ করবেন রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানা'হ ওয়াক্বিন আজাবান্নার ওয়াকিন আজাবাল কাবার ওয়াক্বিন আজাবাল হাশার ওয়াক্বিন আজাবাল পুলসিরাত,,,,,,,,,,আমিন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
আল্লাহ তায়ালা তো নিজেই শয়তান কে ঘোষনা দিয়ে দিয়েছেন।
আমার বান্দা সগড়ের ফেনা পরিমান  পাপ করার পর যদি আমার কাছে মাফ চায় তাহলে আমি মাফ করে দিবো।
আপনি কুফুর,শিরক,অবৈধ মিলন, যাই করেছিলেন আগে তার
জন্য তওবা করেছিলেন। তারপর পুনরায় আপনার এ অবৈধ কাজ টা করা ঠিক হয়নি। আপনি আবার আল্লাহর দরবারে মাফ চান যে জীবনে আর কোনদিন খারাপ কাজ করবেন না। আল্লাহ দয়াময় উনি হয়ত ক্ষমা করেও দিতে পারেন। এমন তাওবা করুন
যেন আর জীবনেও খারাপ কাজ করতে মনে না চায়।
আর আপনার জন্য খারাপ কাজ থেকে বেচে থাকার কয়েকটা পরার্মশঃ(1)পাচ ওয়াক্ত নামায সময় মত আদায় করবেন। 
(2)আলেমদের সাথে বেশি বেশি উঠা বসা করবেন তথা তাদের
সাথে সময় বেশি দিবেন।
(3)আপাতত বিয়ে না করে থাকলে মেয়েদের আড্ডা থেকে অনেক দুরে থাকবেন।
(4)স্মাট সেট ব্যাবহার করা বাদ দিয়ে বাটন ওয়ালা সেট ব্যাবহার
করা শুরু করুন। যখন বুঝবেন যে আপনি এখন নিজেকে কন্টল করতে পারছেন তখন না হয় আবার টাস মোবাইল ব্যাবহার করবেন।
আশা করি যদি এগুলো মেনে চলতে পারেন তাহলে আপনি সফলতা পাবেন। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ