পণ্য বা সেবা উৎপাদন বা সৃষ্টির ক্ষেত্রে যে মূল্য প্রদান বা খরচ করা হয় তাকে কী বলে?

বাকিতে ক্রয়কৃত পণ্য বিক্রেতার নিকট ফেরত পাঠানোর সময় ক্রেতা কর্তৃক বিক্রেতার নিকট যে চিঠি প্রেরণ করা হয় তাকে বলা হয় ডেবিট নোট.

প্রারম্ভিক মজুদ পণ্য + নিট ক্রয় + ক্রয় সংক্রান্ত অন্যান্য খরচ - সমাপনী মজুদ পণ্য এই সূত্রটি বিক্রিত পণ্যের ব্যয়ের সুত্র।

পণ্য বিক্রয় করার সময় যে পরিবহন খরচ প্রদান করা হয় তাকে বলে বহির্মুখী বহন খরচ।

সাধারণত পণ্য ক্রয়ের সময় বিক্রেতাকে যে মূল্য প্রদান করা হয় তাকে বলে ক্রয়মূল্য।

তৈরি পণ্য বিক্রয়ের জন্য গুদামে পণ্য সংরক্ষণ করা হলে ঐ গুদাম ভাড়া হচ্ছে বিক্রয় উপরিব্যয়।

সঠিকভাবে মূল্য নির্ধারণ করতে না পারলে পণ্য সামগ্রী উৎপাদন, ক্রয় ও বিক্রয়ের ক্ষেত্রে নানা রকম সমস্যার সৃষ্টি হয়।

সম্পদ অর্জনের জন্য যে মূল্য প্রদান করা হয় তাকে বলে ব্যয়।

পণ্য উৎপাদন বা অর্জনের ক্ষেত্রে ব্যয়ের সমষ্টিকে বলে উৎপাদন ব্যয়।

ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে বছরে একাধিকবার চক্রবৃদ্ধি হলে, ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণের সূত্রটিতে দুটি পরিবর্তন হয়

দেয়া দেয়া আছে,লোহার লোহার পাতের দৈর্ঘ্য 3 মিটার =(3×100)=300 সেন্টি মিটার।লোহার পাতের প্রস্থ 2 মিটার=(2×100)=200 সেন্টিমিটার। লোহার পাতের পুরুত্ব 0.01 মিটার=(0.01×100)=1 সেন্টিমিটার।লোহার লোহার পাতের আয়তন=(300×200×1)=60000 ঘন সেন্টিমিটার। দেওয়া আছে,5...