স্ত্রীকে নিয়ে যৌন চিন্তা করা কি যায়েজ?

না এমন কোনো ওষুধ/মেডিসিন নেই।  যৌন বৃদ্ধিকারন ট্যাবলেটের অবশ্যই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে এবং এটি ডাক্তারের পরামর্শ ব্যাতিত সেবন করা যাবে না।  যৌন সময় বৃদ্ধিকারক ট্যাবলেট রয়েছে তবে ডাক্তারই আপনাকে আপনার চাহিদা/সমস্যা বিবেচনা করে সাজেষ্ট করবেন। 

হুম জায়েজ আছে ৷ এটাকে আযল বলে ৷ আগের দিনে এভাবে জন্মনিয়ন্ত্রন করা হতো ৷

সব বাদ দেন। খেলা ধুলা করুন। সবার সাথে মেলে মেশা করুন। ভাল পুষ্টই কর খাবার খান।

মাসে তিনবার ইমারজেন্সী পিল খাওয়ানো যাবে না|এগুলোতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে|ফলে সাইড ইফেক্টসহ মাসিক আগে বা পিছিয়ে যেতে পারে|প্রতি মাসে তিনবার সেবন করলে স্ত্রী অসুস্থ্য ও মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে|এছাড়া পরে...

মুভিতে তো অনেক কিছুই দেখা যায় সেটা যদি আপনি আপনার বাস্তাব  জীবনে প্রতিফলন ঘটাতে চান তো বোকামি করা হবে। এবং কী প্রভাব পড়বে সেটা সম্পূর্ণ আপনার স্ত্রীর উপর নির্ভর করবে...?ব্যাপার টা উনি কি ভাবে নিবেন। এমন ও হতে পারে আপনি এমন করার ফলে উনি ভাবতে পারেন আপনি শুধু উনাকে ভোগ করতে চাইতাছেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

হস্তমৈথুনে যতটা দ্রুত বীর্যপাত হয়|যৌন মিলনে তত দ্রুত হবে না|অর্থাৎ যৌন মিলনে এর চেয়ে বেশি স্থায়ী হবে|হস্তমৈথুন করে যৌন জীবন ধ্বংস করছেন|তাই হস্তমৈথুন ত্যাগ করেন|স্বাভাবিক জীবন যাপন করেন|সব ঠিক হয়ে...

কোনো নারীর বিবাহ থাকলে সে অন্য  কোনো পুরুষকে বিবাহ করতে পারবে না তার স্বামীকে তালাক না দিলে। যদি এমন হয় যে কোনো নারী স্বামীর ঘর সংসার করছে এমতাবস্থায় গোপনে বা স্বামীকে তালাক না দিয়ে অন্য পুরুষের সাথে নিকাহ করে তাহলে ইসলামের দৃষ্টিতে দ্বিতীয় বিবাহটি বিবাহ বলে বিবেচিত নয়। দ্বিতীয় নামধারী  স্বামীর সাথে স্বামী-স্ত্রী সুলভ আচরণ করলে/ মেলামেশা করলে তা যিনা করা হবে।  আপনার প্রশ্নের সহজ উত্তর " জায়েজ নেই" ,   যিনাকারীর শাস্তি -------- “ব্যভিচারী ও ব্যভিচারিণী উভয়কে এক’শ ঘা করে...

না জায়েজ নেই। বরং এটি গুনাহের কাজ সাথে সাথে স্বাস্থ্যের জন্য ওই ভাবেই ক্ষতিকর যেভাবে নিজ হস্ত দ্বারা হস্তমৈথুনে ক্ষতি হয়ে থাকে।

আপনি মধুর সাথে কালোজিরা মিশিয়ে প্রতিদিন দুইবার খাবেন। যে কোনো ধরণের সেক্সের বড়ি থেকে বিরত থাকেন। কারণ,এই ধরণের ঔষধ সেবনে হার্টের ক্ষতি সাথে সেক্সের সময় ও পরবর্তীতে কমে যাবে। এছাড়া,পুষ্টিকর...

ভাল হোমিও চিকিৎসা গ্রহণ করলে, ফিরে পাবেন। এবং এখনই হস্তমৈথুন নামক ধ্বংসাত্বক বদঅভ্যাসটি পরিত্যাগ করুন।