স্ত্রীর সাথে ২৯ডিসে. সেক্সের ১৫ঘন্টার মধ্যে পপুলারের ১টা আইপিল খাওয়াই।ওর মাসিক হবে ২০ জানু.।পিল খাওয়ার পর তলপেট ব্যথা করছে।এটা কিসের লক্ষণ?

যেহেতু সহবাসের পর একবার মাসিক হয়ে গেছে, তাই আর প্রেগন্যান্ট হওয়ার আশঙ্কা নেই। নিশ্চিন্তে থাকুন।

কনডম দিয়ে সেক্স করার পর তো পিল খাওয়ানোর কোনোই প্রয়োজন নেই। যদি কনডম না ফাঁটে, তাহলে তো এমনিতেই নিরাপদ। এমতাবস্থায় আর পিল খাওয়ানো ঠিক নয়। বিশেষ করে এসব ইমার্জেন্সি পিল...

এমনিতেই কনডম দিয়ে মিলন করলে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা থাকেনা যদি কনডম ছিড়ে/ফেটে গিয়ে বীর্য স্ত্রী যৌনাঙ্গে পতিত না হয় । তার উপর কনট্রাসেপটিব পিল খাওয়ালে গর্ভসঞ্চারের সম্ভাবনা প্রায় শূন্যের কোটায়...

ইমারজেন্সি পিল পিরিয়ড হওয়াতে  কোনো ভুমিকা রাখে না বরং পিরিয়ডের ডেট পিছিয়ে দিতে পারে।  সুতরাং প্রশ্নটির উত্তর নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়।

ওনার মাসিক অনিয়মিতভাবে হয়। যার কারন অনেক কিছুই থাকে।তবে মনে করে দেখুন তো আপনার স্ত্রী ইমার্জেন্সি পিল খেয়েছিলো কিনা। কেনো না ইমার্জেন্সি পিল খেলে মাসিক অনিয়মিতভাবে হতে থাকে। যাইহোক যেহেতু...

আপনার উল্লেখিত পিল দুটোই ইমারজেন্সি পিল এবং আপনি পিল গুলো নিয়ম মেনেই সেবন করেছেন । খাওয়ার পর যদিনা কোন ভাবে পিল পেট থেকে বের হয়ে যায় তবে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা নেই...

আপনার স্ত্রীর মাসিক নিয়মিত হয় কিনা উল্লেখ করেন নি|অনিয়মিত মাসিক হলে এই পদ্ধতি কার্যকর নাও হতে পারে|চার দিন পার হলেও মাসিক হচ্ছে না| এক্ষেত্রে প্রেগন্যান্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা আছে|কয়েকদিন অপেক্ষা করে...

একটা পিল খাওয়ার পর যদি আবার সেক্স করলে প্রথম পিল খাওয়ার 72 ঘন্টা পর আবার খাইতে হবে। না হলে ঝুকি থাকে।

আপনার স্ত্রীর প্রেগনেন্ট হবার সম্ভাবনা নেই।কারন আপনি নিরাপদ সময়েই সহবাস করেছেন।

তলপেটে ব্যাথা হবার বিভিন্ন কারন থাকতে পারে।এক্ষেত্রে আপনাদের যদি প্রেগনেন্সীর ভয় থাকে তাহলে প্রেগনেন্সী টেষ্ট করানোর মাধ্যমে নিশ্চিত হতে পারেন।