আপনি কোন ক্লাসে পড়েন তা জানলে একটু ভাল হত,যেহুতু আপনি পড়ালেখার কথা বলছেন।মোবাই কথা বলার সর্বকৃষ্ট মাধ্যম এবং বর্তমানে সর্বচ্ছ প্রযুক্তির একটি,মোবাইল ছাড়া বর্তমান যুগ কল্পনার করা যাই না।
যেমন আপার প্রশ্ন টার উত্তর পেতে মোবাইলের উপর নির্বর করতে হবে,এটা আপনার জন্য শিক্ষা এবং উপকার।
বর্তমানে পড়ালেখার অনেক কিছুই মোবাইলের উপর নির্বর করে।
#কথা হচ্ছে আপনি কত টা আশক্তি মোবাইলের উপর তার উপর নির্বর করবে আপনার ক্ষতি সাধন।
অতিরিক্ত মোবাইল ব্যাবহার আমাদের জন্য ক্ষতি শারিরীক,মানসিক পড়ালেখা সব দিক দিয়ে।
#অতিরিক্ত মোবাইল আশক্তি থেকে বের হওয়ার উপায়:
১।মোবাইলে বিনোদন জাতীয়(গান নাচ) জিনিস প্রয়োজন ছাড়া রাখবেন না,সর্বচ্ছ না রাখার চেষ্টা করবেন।
২।পড়ার রুটিন তৈরি করুন।
৩।সকালে গুম থেকে উঠে কিছুক্ষন ৩০মি-১ঘন্টা মোবাইল ব্যাবহার করুন।
৪।টিবি দেখার সময় মোবাইল ব্যাবহার করুন।
৫।প্রতিদিন নিয়মিত খেলাধুলা করুন।
৬।বেশী করে বন্ধু তৈরি করুন,বন্ধুদের সাথে পড়ালেখার বাহিরের সময় টুকু কাটান।
৭।দৈনিক ২-৪ ঘন্টা মোবাইল ব্যাবহার করা স্বাভাবিক,এবং এরই মধ্যে থাকার চেষ্টা করুন।
বস্তবতা হচ্ছে আপনি মোবাইল ছাড়া বর্তমান যুগে চলা প্রায় অসম্ভব,তায় মোবাইলে আশক্তি কমিয়ে পেলুন।
মেবাই আপনার নানাবিদ কাজে প্রয়োজন,যুগ উপযোগী মেধাবী হতে মোবাইল অনিবার্য।
শুধু বই টা জানলে এই যুগে টিকতে পারবেন না।
শুধু মোবাইলের ক্ষতিকর দিক গুলো বাদ দিয়ে প্রয়োজনে ব্যাবহার করুন।
আমি অন্য ভাবে ও উত্তর দিতে পারতাম তবে তা আপনার জন্য সঠিক ও কার্যকর না।
স্মার্টফোনে আসক্তি কমাতে যা করবেন:----- * ঘুমানোর সময় বালিশের পাশে মুঠোফোন নিয়ে ঘুমাবেন না। এতে ফোনের তেজস্ক্রিয়াজনিত ঝুঁকি থেকে মুক্ত হওয়া যায়, তেমনি ঘুম থেকে উঠেই স্মার্টফোনে চোখ রাখার অভ্যাস কমানো যায়। * কোনো মিটিং কিংবা ক্লাসে মুঠোফোন বন্ধ করে ব্যাগে কিংবা টেবিলের ড্রয়ারে রেখে আসুন। মিসড কল অ্যালার্ট সার্ভিসের মাধ্যমে ফোন বন্ধ রাখার সময় কে কে ফোন করেছিলেন তা জানতে পারেন। * খাওয়ার সময় কখনোই ফোনের পর্দায় চোখ রাখবেন না। খাওয়া উপভোগ করার জন্য ফোন থেকে দূরে থাকুন। * মুঠোফোনে ই-মেইলের উত্তর দেওয়ার বদলে ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটারে অভ্যাস করুন। * ফ্রিডম, অ্যাপডেটক্স, স্টে অন টাস্ক, ব্রেকফিসহ বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসক্তি কমাতে পারেন। এই অ্যাপগুলো আপনার মুঠোফোনে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন অ্যাপ নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বন্ধ রেখে আপনার আসক্তি কমাতে পারে। --;; শরীফুল ইসলাম রাজু