শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
theViper

Call

১. স্যালাইন, গ্লুকোজ বা শক্তিবর্ধক কিছু শিরাপথে নেওয়া যাবে না। এগুলো ছাড়া যেকোনো ওষুধ ইনজেকশন হিসেবে নিলে রোজার কোনো ক্ষতি হবে না। ২. যেকোনো ধরণের চোখ, নাক ও কানের ড্রপ, ইনহেলার ব্যবহার করা যাবে। হার্টের রুগীর ব্যথা উঠলে নাইট্রোগ্লিসারিন ট্যাবলেট বা স্প্রে জিহ্বার নিচে ব্যবহার করা যাবে। ৩. পায়খানার রাস্তায় কিংবা যোনিপথে ট্যাবলেট, সাপোজিটরি ব্যবহার করা যাবে। ৪. রোজা রেখে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে, সে চাইলেই রোজা ভেঙ্গে ফেলতে পারবে। এই জন্য তাকে কাফফারা (একটানা ৬০ টি রোজা) দিতে হবেনা। তবে পরে অবশ্যই রমজান শেষে যেকোনো সময় এটি কাজা আদায় করে নিতে হবে। ৫. গর্ভবতী এবং বাচ্চাকে দুধ খাওয়ায় এমন মা'দের জন্য রোজা রাখার বাধ্যবাধকতা নেই। তবে যে রোজাগুলো বাদ যাবে, পরবর্তীতে যখন তার জন্য সহজ হবে এবং বাচ্চার ক্ষতির আশঙ্খা থাকবেনা, তখন কাজা আদায় করে নিতে হবে। ৬.মেয়েদের পিরিয়ড শুরু না হওয়া পর্যন্ত রোজা ভংগ হবেনা। পিরিয়ড শুরুর পর রোজা রাখা এবং নামাজ পড়া যাবেনা। যে রোজাগুলো মিস যাবে, রমজান শেষে সেগুলো কাজা আদায় করতে হবে। তবে নামাজের কাজা আদায় করতে হবেনা। ৭. অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে রোজা ভঙ্গ হবেনা। তবে ইচ্ছা করে বমি করলে রোজা ভেঙ্গে যাবে। ৮. অনিচ্ছাকৃত যেমন নাক দিয়ে রক্ত পড়লে, দাঁত উঠালে কিংবা আহত হয়ে রক্ত বের হলে রোজা নষ্ট হবেনা। ৯. ল্যাব পরীক্ষা- নিরীক্ষার জন্য রক্ত দিলে রোজা নষ্ট হবেনা। ১০. সুস্থ সবল ব্যক্তির রক্ত দান করলে রোজা ভঙ্গ হয় না। তবে রক্তদাতা দুর্বল অনুভব করলে রোজা ভেঙ্গে ফেলতে পারেন। এই জন্য কাফফারা দিতে হবে না, পরে শুধু একটি রোজা কাজা করলেই হবে। ১১. দৈহিক সহবাস করলে রোজা ভেঙ্গে যাবে। ১২. ইচ্ছাকৃত ভাগে পানাহার করলে ভেঙ্গে যাবে। ১৩. দাঁতের ভেতর আটকে থাকা ছোলা পরিমাণ মা তার বেশি বড় খাবার গিলে ফেললে। ১৪. ধূমপান করা, ইচ্ছাকৃত লোবান বা আগরবাতি জ্বালায়ে ধোয়া গ্রহন করলে। রোজার মাকরুহগুলো * অনাবশ্যক কোনো জিনিস চিবানো বা চাখা * কোনো দ্রব্য মুখে দিয়ে রাখা *গড়গড় করা বা নাকের ভেতর পানি টেনে নেয়া, পানি যদি নাক দিয়ে গলায় পৌঁছে যায় * ইচ্ছাকৃত মুখে থুথু জমা করে গলাধঃকরণ করা * গীবত, গালা-গালি ও ঝগড়া করা * সারা দিন নাপাক থাকা * অস্থিরতা ও কাতরতা প্রকাশ করা * কয়লা চিবিয়ে অথবা পাউডার, পেস্ট ও মাজন ইত্যাদি দ্বারা দাঁত পরিষ্কার করা

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

,,,রোযা  ভঙ্গের কারণ হলো, ১---কুলি করার সময় হঠাৎ পানি গলার ভেতর চলিয়া গেলে ২---অনিচ্ছায় কিছু খাওয়া ৩---নাকে বা মাথার ভিতর ঔষধ পৌছিয়া যাওয়া৪---বিমার বশত গুহ্যে পিছকারি লওয়া ৫-মাটি কিম্বা পাথর জাতীয় অখাদ্য বস্তু গিলিয়া ফেলা ৬---স্ব-ইচ্ছায় মুখ ভরিয়া বমি করা ৭---রাত্র আছে মনে করিয়া সকালে সেহরি খাওয়া ৮--ভুলিয়া খাওয়ার পরে পুনরায় স্বেচ্ছায় কোন কিছু খাওয়া ৯--বিনা নিয়তে রোযা রাখা ১০---মুখে রক্ত বাহির হইলে তা গিলিয়া ফেলা  ১১---স্ত্রীলোকদের হায়েয নেফাছ হওয়া  ১২--সূর্য না ডুবা অবস্হায় ডুবিয়াছে মনে করিয়া ইফতার করা ১৩----বিমার বশত কোন ঔসধ খওয়া,,

   এই কারণ গুলিতে রোযার কাযা করতে হবে, তবে কাফ্ফারা লাগবে না,,,,, 

 Md Kamran Ahmed

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ