নিয়মানুযায়ী সারা বছরজুড়েই প্র্যাকটিক্যাল নেয়ার কথা, কিন্তু বিভিন্ন কারণে বেশিরভাগ স্কুল/কলেজেই শুধু ফাইনাল এক্সামের পূর্বে ব্যবহারিক পরীক্ষা নেয়া হয়। ছাত্রছাত্রীদের ব্যবহারিক সম্পর্কিত জ্ঞান খুবই কম থাকে। এর জন্য শুধু স্কুল বা কলেজ কর্তৃপক্ষকে দায়ী করা ভুল হবে, কেননা প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সরবরাহ না থাকাতেই এরকমটি হয়।
আমাদের কলেজে এরকম কোনো নিয়ম নেই, তবে পার্শ্ববর্তী অনেক কলেজেই প্রতি সাবজেক্ট ২০০৳ করে নেয়া হয়েছে। আর জানামতে এই টাকা বহিরাগত পরিদর্শকদের পকেটে যাবে। ঠিকঠাক ভাবে ব্যবহারিক এক্সাম নেয়া হলে ৮০% স্টুডেন্টের জন্য অর্ধেক নাম্বার তুলতেও কষ্ট হয়ে যাবে। যদিও এটা দুর্নীতি তবুও ছাত্রছাত্রীদের উপকারেই এই অর্থ ব্যয় হয়। সুযোগবঞ্চিত হওয়ায় কেউ যদি প্র্যাকটিকালে খারাপ করে তাহলে তার দায় ছাত্রের উপর বর্তায়না।