হাদীস শব্দটি কাদীম তথা
অবিনশ্বরের বিপরীত আর পরিভাষায় বলা হয় রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দিকে সম্বন্ধযুক্ত।
চাই তার বক্তব্য হোক বা কর্ম বা অনুমোদন অথবা গুণ
এমন কি ঘুমন্ত অবস্থায় বা জাগ্রত অবস্থায় তাঁর গতি
ও স্থির সবই হাদীস।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
হযরত মুহাম্মাদ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কথা,কর্ম,বাণী এবং মৌন সম্মতিকে (অর্থাৎ তাঁর সামনে কেউ কোন কাজ করলে যদি তিনি সেটাকে সমর্থন করতেন তবে তাকে) হাদীস বলা হয়।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
অনেকেই প্রেম করে বিয়ে করে তাতে প্রেম সার্থক বলা যায় কিনা জানিনা |বিয়ে ই প্রেমের একমাত্র পরিনতি হতে পারেনা কারণ অনেক ক্ষেত্রেই সেই প্রথম প্রেমের অনুভূতি কিন্তু টিকে থাকেনা |...
হ্যাঁ, আরবি বা ইসলামিক স্টাডিজ নিয়ে পড়াশোনা করে চাকরিসহ যেসব সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়, কওমি মাদরাসার সনদের স্বীকৃতির পর দাওরায়ে হাদিস পাশ ছাত্ররা সব সুযোগ সুবিধা পাবে।
সে হিসেবে সরকারি চাকুরির জন্যও আবেদন করতে পারবে।
উল্লেখ্য, এই স্বীকৃতি ও সুবিধাটা শুধু এ বছর থেকে কার্যকর হবে। এর আগে যারা দাওরায়ে হাদিস পাশ করেছেন, তারা এই সুবিধা পাবেন না।
জুমার পর মিলাদ বা দোয়া দরুদের বিষয়
কোনো হাদিসে নেই। আর এটা রাসুলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বা সাহাবায়ে
কেরাম কেউই করেননি।
তবে কেউ যদি এটাকে আবশ্যক মনে না করে
এবং নিয়ম না বানিয়ে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর দরুদ পড়ার নিয়তে
এটা করে ফেলে, তাহলে সমস্যা নেই। সে
দরুদ পড়ার সোয়াব পাবে।
কিন্তু আজকাল এটা আর এ অবস্থায় নেই।
এখন সবাই এটাকে নিয়ম বানিয়ে ফেলেছে
এবং রসুম রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। তাই
বর্তমানের অবস্থার ওপর চিন্তা করলে এটাকে
বিদআত বলা ছাড়া কোনো উপায় নেই।
সুতরাং এমন আমল পরিত্যজ্য।
আর হাদিস থেকে বোঝা যায়, দরুদের আমল
একা একা করতে হয়। তাই এমন সম্মিলিত
রসুম না বানিয়ে একা একা দরুদ পড়াই
কর্তব্য।
হাদিস শরীফ আসমানী কিতাব না। রাসুল (স:) এর নবুয়াতী জীবনের সকল কথা,কাজ এবং অনুমোদনকে হাদীস বলে। মূল বক্তব্য হিসাবে হাদীস তিন প্রকার ১) কাওলী হাদীস : রাসুল(স:) এর পবিত্র মুখের...
2 Answers
3238 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ